ঢাকা ১১:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

২৪ এপ্রিল নতুন রাষ্ট্রপতির শপথ

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:৩৮:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৩৬১ বার পড়া হয়েছে

২৪ এপ্রিল শপথ নেবেন দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ওই দিন বেলা ১১টায় জাতীয় সংসদে নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে শপথ বাক্য পাঠ করাবেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী।

আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে তাঁর সংসদ ভবনের কার্যালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব স্পিকারকে নবনির্বাচিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির শপথ অনুষ্ঠানের দিন-ক্ষণ সম্পর্কে অবহিত করেন। ২৩ এপ্রিল বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের মেয়াদ শেষ হবে।

এর আগে গত ১২ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপতি পদে মো. সাহাবুদ্দিনের নামে দুটি মনোনয়নপত্র জমা দেয় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। ১৩ ফেব্রুয়ারি মনোনয়ন যাচাই-বাছাইয়ে সাহাবুদ্দিনের একটি মনোনয়নকে বৈধ ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। সে ক্ষেত্রে আরেকটি মনোনয়ন ফরম গ্রহণের আবশ্যকতা ছিল না। একক প্রার্থী থাকায় ওই দিনই মো. সাহাবুদ্দিনকে নির্বাচিত করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

 

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

২৪ এপ্রিল নতুন রাষ্ট্রপতির শপথ

আপডেট সময় ০৪:৩৮:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ এপ্রিল ২০২৩

২৪ এপ্রিল শপথ নেবেন দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ওই দিন বেলা ১১টায় জাতীয় সংসদে নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে শপথ বাক্য পাঠ করাবেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী।

আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে তাঁর সংসদ ভবনের কার্যালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব স্পিকারকে নবনির্বাচিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির শপথ অনুষ্ঠানের দিন-ক্ষণ সম্পর্কে অবহিত করেন। ২৩ এপ্রিল বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের মেয়াদ শেষ হবে।

এর আগে গত ১২ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপতি পদে মো. সাহাবুদ্দিনের নামে দুটি মনোনয়নপত্র জমা দেয় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। ১৩ ফেব্রুয়ারি মনোনয়ন যাচাই-বাছাইয়ে সাহাবুদ্দিনের একটি মনোনয়নকে বৈধ ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। সে ক্ষেত্রে আরেকটি মনোনয়ন ফরম গ্রহণের আবশ্যকতা ছিল না। একক প্রার্থী থাকায় ওই দিনই মো. সাহাবুদ্দিনকে নির্বাচিত করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।