ঢাকা ০৬:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫, ২৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
ঝুলনযাত্রা মন্ডপ পরিদর্শন করে সনাতন ধর্মলম্বীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বিএনপি নেতা মহসিন মিয়া মধু শিক্ষার্থীদের পাঠগ্রহণের অগ্রগতি, উপস্থিতি ও শিক্ষার গুণগত মান বিষয়ে খোঁজখবর নেনন – জেলা প্রশাসক মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী খু/ন উলুয়াইল ইসলামিয়া আলিম মাদরাসায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন জুড়ীর ফুলতলা ইউপি চেয়ারম্যান গ্রে/ফ/তা/র মৌলভীবাজারে ডিবির অভিযানে ৭৩ লক্ষাধিক টাকার চোরাই প্রসাধনী জব্দ, আটক-১ মনূনদীতে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ মছব্বির বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের কমলগঞ্জ উপজেলা আহ্বায়ক কমিটি গঠন পুবালি ব্যাংকের ৭৩৩তম সিআরএম বুথ উদ্বোধন শেখ হাসিনা ছিল গুন্ডাদের হেডকোয়ার্টার বিএনপির জাতীয় নির্বাহি কমিটির সদস্য সাবেক এমপি এম নাসের রহমান

অস্থির মৌলভীবাজারে পেঁয়াজের বাজার

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১১:৪০:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ মে ২০২৩
  • / ৮৯৫ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট: মৌলভীবাজারে সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ২০ থেকে ২৫ টাকা। খুচরা বাজারে যা আরো বেশি। হঠাৎ পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় হঠাৎ করে আবারও পেঁয়াজের দাম বেড়েছে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়,গত সপ্তাহে পেঁয়াজ ৪৮ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হলেও এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা। আর খুচরা বাজারে কোন কোন জায়গায় বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি পর্যন্ত।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, এক মাসের ব্যবধানে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজের দাম ৬৬ শতাংশ বেড়ে ৬০-৬৫ টাকা

পেঁয়াজের এমন দাম বাড়ার কারণে অস্বস্তি প্রকাশ করছেন ক্রেতারা। ক্রেতারা বলছেন, বাজারে সবকিছুর দাম বাড়ছে। কোনোকিছুতে নিয়ন্ত্রণ নেই। শুধু পেঁয়াজ নয়, চাল-ডাল, তেল-চিনি সবকিছুর অস্বাভাবিক দাম। ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, চারদিন আগেও পেঁয়াজের কেজি ৫০ টাকা কিনেছি। এখন পাইকারি বাজারেই ৬০ টাকার নিচে পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে না। মহল্লার ব্যবসায়ীরা ৭০ টাকা কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করছেন।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঈদের আগে ৪০ টাকা কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করতাম, কিছুদিন আগে ৪৮-৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া পেঁয়াজ এখন পাইকারিতে ৬০-৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে আরো বেশি বিক্রি হচ্ছে।

ব্যবসায়ীরা আরো বলেন, চাহিদার তুলনায় পেঁয়াজের সরবরাহ অনেক কম। বাজরে এখন শুধু দেশি পেঁয়াজ। এলসি পেঁয়াজের সরবরাহ বন্ধ থাকায় এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। দাম যদি এভাবে বাড়তে থাকে তাহলে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির উদ্যোগ নেয়া দরকরা বলে জানান অনেকেই।

ক্রেতাদের অভিযোগ জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর নামে সরকারের একটি প্রতিষ্ঠান আছে। কিন্তু মৌলভীবাজারের বাজার গুলোতে তাদের কোন উপস্থিতি চোখে পড়েনা। রহস্যজনক কারণে তারা চুপ হয়ে আছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

অস্থির মৌলভীবাজারে পেঁয়াজের বাজার

আপডেট সময় ১১:৪০:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ মে ২০২৩

ডেস্ক রির্পোট: মৌলভীবাজারে সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ২০ থেকে ২৫ টাকা। খুচরা বাজারে যা আরো বেশি। হঠাৎ পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় হঠাৎ করে আবারও পেঁয়াজের দাম বেড়েছে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়,গত সপ্তাহে পেঁয়াজ ৪৮ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হলেও এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা। আর খুচরা বাজারে কোন কোন জায়গায় বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি পর্যন্ত।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, এক মাসের ব্যবধানে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজের দাম ৬৬ শতাংশ বেড়ে ৬০-৬৫ টাকা

পেঁয়াজের এমন দাম বাড়ার কারণে অস্বস্তি প্রকাশ করছেন ক্রেতারা। ক্রেতারা বলছেন, বাজারে সবকিছুর দাম বাড়ছে। কোনোকিছুতে নিয়ন্ত্রণ নেই। শুধু পেঁয়াজ নয়, চাল-ডাল, তেল-চিনি সবকিছুর অস্বাভাবিক দাম। ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, চারদিন আগেও পেঁয়াজের কেজি ৫০ টাকা কিনেছি। এখন পাইকারি বাজারেই ৬০ টাকার নিচে পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে না। মহল্লার ব্যবসায়ীরা ৭০ টাকা কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করছেন।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঈদের আগে ৪০ টাকা কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করতাম, কিছুদিন আগে ৪৮-৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া পেঁয়াজ এখন পাইকারিতে ৬০-৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে আরো বেশি বিক্রি হচ্ছে।

ব্যবসায়ীরা আরো বলেন, চাহিদার তুলনায় পেঁয়াজের সরবরাহ অনেক কম। বাজরে এখন শুধু দেশি পেঁয়াজ। এলসি পেঁয়াজের সরবরাহ বন্ধ থাকায় এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। দাম যদি এভাবে বাড়তে থাকে তাহলে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির উদ্যোগ নেয়া দরকরা বলে জানান অনেকেই।

ক্রেতাদের অভিযোগ জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর নামে সরকারের একটি প্রতিষ্ঠান আছে। কিন্তু মৌলভীবাজারের বাজার গুলোতে তাদের কোন উপস্থিতি চোখে পড়েনা। রহস্যজনক কারণে তারা চুপ হয়ে আছে।