ঢাকা ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
মৌলভীবাজারে আন্দোলনরত ৮ দলের প্রথম সভা বিভাগীয় অপ্রাতিষ্ঠানিক ও প্রান্তিক নারী শ্রমিকদের সম্মেলন জেলা নির্বাচন অফিসের সামনে বাম গণতান্ত্রিক জোট ও বাংলাদেশ জাসদের বিক্ষোভ এফইডি মৌলভীবাজার জেলা কমিটি গঠিত ধানের শীষ প্রতীককে বিজয়ী করতে গণসংযোগ মৌলভীবাজার জেলায় ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মৌলভীবাজারে প্রস্তুতিমূলক সভা এবারের নির্বাচন এ জাতিকে শত বছরের পথ দেখাবে, আমরা সে লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছি শ্রীমঙ্গলে নবাগত জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের সাথে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় কালের কণ্ঠের কুলাউড়া প্রতিনিধি মাহফুজ শাকিলের বাবা আর নেই

যা বললেন সেই ট্রেনে থাকা ঝিনাইদহের আক্তারুজ্জামান

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০১:২২:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ জুন ২০২৩
  • / ৪২৩ বার পড়া হয়েছে

ভারতে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার সময় ওই ট্রেনেই ছিলেন ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার সামন্তা এলাকার মো. আক্তারুজ্জামান। স্ত্রীর চিকিৎসা করাতে ভেলরে যাওয়ার পথে এ দুর্ঘটনার কবলে পড়েন তারা। পরে মুঠোফোনে স্বজনদের জানান তারা অক্ষত আছেন।

দুর্ঘটনা সম্পর্কে মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, তারা শুধু বুঝতে পেরেছিলেন বিকট শব্দ হলো। সেইসঙ্গে ট্রেনটি সজোরে ঝাঁকুনি দিলো। সামনে কিছু একটা হয়েছে বোঝার চেষ্টা করলেন, কিন্তু ব্যর্থ হলেন। এক সময় তাদের সরিয়ে দেওয়া হলো। শুধু যাওয়ার সময় চোখের সামনে দেখতে পেলেন হতাহতদের নিয়ে টানাটানি। আহতরা চিৎকার করছে, তাদের উদ্ধারে কাজ করছেন রেলওয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি স্থানীয়রা।

মহেশপুর উপজেলার সামন্তা এলাকার পাখরাইল গ্রামের বাসিন্দা মো. আক্তারুজ্জামান। স্ত্রী নূর জাহানের চিকিৎসার জন্য করমন্ডল এক্সপ্রেস ট্রেনে ভেলর যাচ্ছিলেন। আক্তারুজ্জামান মহেশপুর সরকারি পদ্মপুকুর শেখ হাসিনা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক। শনিবার (৩ জুন) সকাল ৭টায় তাদের আরেকটি ট্রেনে তুলে দেওয়া হয়েছে, তারা এখন ভেলরের পথে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

যা বললেন সেই ট্রেনে থাকা ঝিনাইদহের আক্তারুজ্জামান

আপডেট সময় ০১:২২:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ জুন ২০২৩

ভারতে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার সময় ওই ট্রেনেই ছিলেন ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার সামন্তা এলাকার মো. আক্তারুজ্জামান। স্ত্রীর চিকিৎসা করাতে ভেলরে যাওয়ার পথে এ দুর্ঘটনার কবলে পড়েন তারা। পরে মুঠোফোনে স্বজনদের জানান তারা অক্ষত আছেন।

দুর্ঘটনা সম্পর্কে মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, তারা শুধু বুঝতে পেরেছিলেন বিকট শব্দ হলো। সেইসঙ্গে ট্রেনটি সজোরে ঝাঁকুনি দিলো। সামনে কিছু একটা হয়েছে বোঝার চেষ্টা করলেন, কিন্তু ব্যর্থ হলেন। এক সময় তাদের সরিয়ে দেওয়া হলো। শুধু যাওয়ার সময় চোখের সামনে দেখতে পেলেন হতাহতদের নিয়ে টানাটানি। আহতরা চিৎকার করছে, তাদের উদ্ধারে কাজ করছেন রেলওয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি স্থানীয়রা।

মহেশপুর উপজেলার সামন্তা এলাকার পাখরাইল গ্রামের বাসিন্দা মো. আক্তারুজ্জামান। স্ত্রী নূর জাহানের চিকিৎসার জন্য করমন্ডল এক্সপ্রেস ট্রেনে ভেলর যাচ্ছিলেন। আক্তারুজ্জামান মহেশপুর সরকারি পদ্মপুকুর শেখ হাসিনা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক। শনিবার (৩ জুন) সকাল ৭টায় তাদের আরেকটি ট্রেনে তুলে দেওয়া হয়েছে, তারা এখন ভেলরের পথে।