ঢাকা ০১:১৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
মৌলভীবাজারে জামায়াতের বিশাল গণ মিছিল। ফ্যাসিস্টদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে হবে খেলাফত মজলিস মৌলভীবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে সমাবেশ ও গণমিছিল অনুষ্ঠিত শ্রীমঙ্গলে মহসিন মিয়ার নেতৃত্বে গণঅভ্যুত্থান দিবসের বিজয় র‌্যালিতে নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের ঢল আজ বিশ্ব পলায়ন দিবস, এই পলায়ন দিবসের হউক সুশাসন,গনতন্ত্র ও মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার অঙ্গীকার সদস্য সচিব – আব্দুর রহিম রিপন বিচার, সংস্কার,নির্বাচন এক সাথে চলবে” জেলা বিএনপির আহবায়ক – ময়ূন মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে শহিদ বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা যথাযেগ্য মর্যাদায় মৌলভীবাজারে ৩৬ জুলাই পালিত রাজনগর শ্বা/স/রো/ধে হ/ত্যা স্বাভাবিক মৃ/ত্যু ভেবে অ প মৃ ত্যু মামলা, ময়নাতদন্তে রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার – ১ NRB BANK PLC এর ১২ তম বর্ষপূর্তী শ্রীমঙ্গল ডিবি পুলিশের অভিযানে ইয়াবাসহ আটক -২

মহেশপুরের যুবলীগ নেতার হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ 

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:৪৬:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুলাই ২০২৩
  • / ৪১৪ বার পড়া হয়েছে
কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ  মহেশপুরের আজমপুর ইউনিয়নের ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি আবু হানিফ হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন ওই ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের নেতৃবৃন্দ। বৃহস্পতিবার বিকেলে স্থানীয় আলমপুর বাজারে এ কর্মসুচী পালন করেন দলটি।
জানা যায়,গেল (২১-০৭-২৩) তারিখ শুক্রবার আলমপুর ৪ নম্বরে ফুটবল খেলার মাঠে মারামারির ঘটনা ঘটে। এ সময় গুরুতর আহত হন,আলমপুর ৪ নম্বরের সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে শফিকুল ইসলাম (৩৫),মোকবুল ইসলামের ছেলে আরিফুল ইসলাম (২৭),শফিকুল ইসলামের ছেলে মতিয়ার রহমান(৩৫)। মারা যান ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি আবু হানিফ। সে ওই গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে।
পরের দিন ওই ঘটনায় আবু হানিফের পিতা রফিকুল ইসলাম বাদি হয়ে  মহেশপুর থানায় মামলা করেন। ওই মামলায় ৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাত আসামি রয়েছে আরো ৫/৬ জন বলে জানিয়েছেন স্বজনরা।
এদিকে ওই হত্যার ৭ দিন পার হলেও পুলিশ মামলার মূল আসামিদের কাউকে আটক করতে পারেনি। বাদ্য হয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে হানিফের স্বজনরা ও আওয়ামী যুবলীগের আয়োজনে আলমপুর বাজারে প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন করেছেন।
প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন, ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল আজিজ খান।
সমাবেশ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মহেশপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাজ্জাদুল ইসলাম (সাজ্জাদ)।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কোটচাঁদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান শরিফুন্নেছা মিকি,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মীর সুলতানুজ্জামান (লিটন),ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আকিদুর রহমান,ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক আব্দুর রহমান।
উপস্থিত নেতা-কর্মীরা বক্তব্যে বলেন,হানিফের হত্যা পূর্ব শত্রুতার জেরে পরিকল্পিত হত্যা। হত্যাকারীরা এর  আগে ও আরেকটি হত্যা কান্ড ঘটিয়েছে। ওই হত্যা কান্ডেরও তারা আসামি।
তারা বলেন, আগের হত্যা কান্ডটি ধামা চাপা পড়ায়,হত্যাকারীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। হত্যাকারীদের এখনই যদি লাগাম টেনে ধরা না যায়।তাহলে তারা আরো ঘটনা ঘটাতে পারে বলে নেতৃবৃন্দ আশংকা প্রকাশ করেন। প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে আসামিদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবিও জানানো হয়।
পরে আলমপুর বাজারে হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন ও করেন তারা।
বিষয়টি নিয়ে মহেশপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মাহমুদ রেজা বলেন,মোবাইলে কোন তথ্য দেয়া সম্ভব না। তথ্য নিতে হলে থানায় আসতে হবে।
ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

মহেশপুরের যুবলীগ নেতার হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ 

আপডেট সময় ০৯:৪৬:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুলাই ২০২৩
কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ  মহেশপুরের আজমপুর ইউনিয়নের ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি আবু হানিফ হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন ওই ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের নেতৃবৃন্দ। বৃহস্পতিবার বিকেলে স্থানীয় আলমপুর বাজারে এ কর্মসুচী পালন করেন দলটি।
জানা যায়,গেল (২১-০৭-২৩) তারিখ শুক্রবার আলমপুর ৪ নম্বরে ফুটবল খেলার মাঠে মারামারির ঘটনা ঘটে। এ সময় গুরুতর আহত হন,আলমপুর ৪ নম্বরের সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে শফিকুল ইসলাম (৩৫),মোকবুল ইসলামের ছেলে আরিফুল ইসলাম (২৭),শফিকুল ইসলামের ছেলে মতিয়ার রহমান(৩৫)। মারা যান ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি আবু হানিফ। সে ওই গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে।
পরের দিন ওই ঘটনায় আবু হানিফের পিতা রফিকুল ইসলাম বাদি হয়ে  মহেশপুর থানায় মামলা করেন। ওই মামলায় ৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাত আসামি রয়েছে আরো ৫/৬ জন বলে জানিয়েছেন স্বজনরা।
এদিকে ওই হত্যার ৭ দিন পার হলেও পুলিশ মামলার মূল আসামিদের কাউকে আটক করতে পারেনি। বাদ্য হয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে হানিফের স্বজনরা ও আওয়ামী যুবলীগের আয়োজনে আলমপুর বাজারে প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন করেছেন।
প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন, ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল আজিজ খান।
সমাবেশ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মহেশপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাজ্জাদুল ইসলাম (সাজ্জাদ)।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কোটচাঁদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান শরিফুন্নেছা মিকি,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মীর সুলতানুজ্জামান (লিটন),ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আকিদুর রহমান,ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক আব্দুর রহমান।
উপস্থিত নেতা-কর্মীরা বক্তব্যে বলেন,হানিফের হত্যা পূর্ব শত্রুতার জেরে পরিকল্পিত হত্যা। হত্যাকারীরা এর  আগে ও আরেকটি হত্যা কান্ড ঘটিয়েছে। ওই হত্যা কান্ডেরও তারা আসামি।
তারা বলেন, আগের হত্যা কান্ডটি ধামা চাপা পড়ায়,হত্যাকারীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। হত্যাকারীদের এখনই যদি লাগাম টেনে ধরা না যায়।তাহলে তারা আরো ঘটনা ঘটাতে পারে বলে নেতৃবৃন্দ আশংকা প্রকাশ করেন। প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে আসামিদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবিও জানানো হয়।
পরে আলমপুর বাজারে হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন ও করেন তারা।
বিষয়টি নিয়ে মহেশপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মাহমুদ রেজা বলেন,মোবাইলে কোন তথ্য দেয়া সম্ভব না। তথ্য নিতে হলে থানায় আসতে হবে।