ঢাকা ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপির অবস্থান কর্মসূচির বেশ কয়েকটি প্রবেশমুখে ব্যাপক সংঘর্ষ

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১১:০৯:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুলাই ২০২৩
  • / ২৩৫ বার পড়া হয়েছে

বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীর বেশ কয়েকটি প্রবেশমুখে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। বিএনপি-পুলিশ ছাড়াও ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গেও বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। এছাড়াও কয়েকটি বাসে আগুন দেয়ার ঘটনাও ঘটেছে।

 

শনিবার (২৯ জুলাই) রাজধানীর নয়াবাজার, ধোলাইখাল, যাত্রাবাড়ী, শনির আখড়া, সাইনবোর্ড, গাবতলী ও উত্তরা এলাকায় পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। পুলিশের অনুমতি না নিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা অবস্থান নিতে গেলে পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়। অনেক স্থানে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে বিএনপির সংঘর্ষ হয়।

 

সংঘর্ষে সময় বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে আটকের করার অভিযোগ উঠেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে

 

জানা গেছে, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরুর পর বিএনপির একাধিক সিনিয়র নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে ধোলাইখাল থেকে আটক করা হয় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে। একই এলাকা থেকে আটক করা হয়েছে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদকে। এছাড়া গাবতলীতে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার সময় আটক হয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান।

এদিন সকাল থেকেই প্রায় সব পয়েন্টেই আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মহড়ার পাশাপাশি বিপুল সংখ্যাক পুলিশের উপস্থিতি দেখো গেছে। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে প্রথমে সংঘর্ষ শুরু হয় নয়াবাজার ও ধোলাইখাল এলাকায়। এ সময় সেখানে মুহুর্মুহু টিয়ার শেল নিক্ষেপ করা ছাড়াও ফাঁকা গুলির শব্দ শোনা গেছে। বেলা পৌনে ১২টার দিকে সংঘর্ষ ধোলাইখালের মূল সড়ক ছাড়াও অলিগলিতে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর রাজধানীর আগের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট গাবতলী শুরু হয় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া। এই এলাকায় শুরুতে পুলিশ আর আওয়ামী লীগ কর্মীদের দেখা গেছে। পরে আমান উল্লাহ আমান সেখানে উপস্থিত হলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

বিএনপির অবস্থান কর্মসূচির বেশ কয়েকটি প্রবেশমুখে ব্যাপক সংঘর্ষ

আপডেট সময় ১১:০৯:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুলাই ২০২৩

বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীর বেশ কয়েকটি প্রবেশমুখে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। বিএনপি-পুলিশ ছাড়াও ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গেও বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। এছাড়াও কয়েকটি বাসে আগুন দেয়ার ঘটনাও ঘটেছে।

 

শনিবার (২৯ জুলাই) রাজধানীর নয়াবাজার, ধোলাইখাল, যাত্রাবাড়ী, শনির আখড়া, সাইনবোর্ড, গাবতলী ও উত্তরা এলাকায় পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। পুলিশের অনুমতি না নিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা অবস্থান নিতে গেলে পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়। অনেক স্থানে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে বিএনপির সংঘর্ষ হয়।

 

সংঘর্ষে সময় বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে আটকের করার অভিযোগ উঠেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে

 

জানা গেছে, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরুর পর বিএনপির একাধিক সিনিয়র নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে ধোলাইখাল থেকে আটক করা হয় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে। একই এলাকা থেকে আটক করা হয়েছে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদকে। এছাড়া গাবতলীতে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার সময় আটক হয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান।

এদিন সকাল থেকেই প্রায় সব পয়েন্টেই আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মহড়ার পাশাপাশি বিপুল সংখ্যাক পুলিশের উপস্থিতি দেখো গেছে। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে প্রথমে সংঘর্ষ শুরু হয় নয়াবাজার ও ধোলাইখাল এলাকায়। এ সময় সেখানে মুহুর্মুহু টিয়ার শেল নিক্ষেপ করা ছাড়াও ফাঁকা গুলির শব্দ শোনা গেছে। বেলা পৌনে ১২টার দিকে সংঘর্ষ ধোলাইখালের মূল সড়ক ছাড়াও অলিগলিতে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর রাজধানীর আগের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট গাবতলী শুরু হয় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া। এই এলাকায় শুরুতে পুলিশ আর আওয়ামী লীগ কর্মীদের দেখা গেছে। পরে আমান উল্লাহ আমান সেখানে উপস্থিত হলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়।