যা আছে পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আমন্ত্রণপত্র
- আপডেট সময় ০২:৪২:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন ২০২২
- / ৪১৩ বার পড়া হয়েছে
মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ ২০ জুন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আমন্ত্রণপত্র বিতরণ করা হয়। সেতুটি উদ্বোধনের আর মাত্র একদিন অপেক্ষা। এরপরই উদ্বোধন হতে যাচ্ছে বহুল কাঙ্ক্ষিত পদ্মা সেতু।
শনিবার (২৫ জুন) এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ উপলক্ষে এরই মধ্যে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে পাঠানো হয়েছে আমন্ত্রণপত্র। কিন্তু এই আমন্ত্রণপত্রে কী লেখা রয়েছে?
আমন্ত্রণপত্রের ওপর ছাপা রয়েছে সেতুর অবকাঠামো। পাশাপাশি লাল-সবুজ এবং সাদা রঙে লেখা রয়েছে। এতে সই করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মনজুর হোসেন।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আসার জন্য অতিথিদের কিছু দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে আমন্ত্রণপত্রে। অতিথিদের আমন্ত্রণপত্র সঙ্গে আনার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে এবং এটি হস্তান্তরযোগ্য নয় বলেও জানানো হয়েছে।
এছাড়া আমন্ত্রণপত্রে নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা আগেই সবাইকে অনুষ্ঠানস্থলে আসার জন্য বলা হয়েছে। অনুষ্ঠান শুরুর আগে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কোভিড-১৯ পরীক্ষা করে রিপোর্ট সঙ্গে নিয়ে যেতে বলা হয়েছে অতিথিদের। চাবি, চাবির রিং, কলম, মোবাইল, ছাতা, হাতব্যাগ, ক্যামেরা ও ইলেক্ট্রনিক্স বস্তু না নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হয়েছে। অনুষ্ঠানস্থলে মাস্ক পরাসহ কোভিড-১৯ সংশ্লিষ্ট সব প্রটোকল অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। আমন্ত্রণপত্রের সঙ্গে দেওয়া স্টিকারটি গাড়ির সামনের কাচের বাম পাশে দৃশ্যমান স্থানে লাগানোর জন্য বলা হয়েছে।
এছাড়া শনিবার সকাল ৯টায় অতিথিদের অনুষ্ঠানস্থলে আসন গ্রহণ করার কথা বলা হয়েছে আমন্ত্রণপত্রে। এরপর সকাল ১০টায় মাওয়া প্রান্তের অনুষ্ঠানস্থলে আসবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর এক মিনিট পরই প্রদর্শন হবে প্রামাণ্য চিত্র। এরপর সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সকাল ১০টা পাঁচ মিনিটে সভাপতির বক্তব্য দেবেন।
পদ্মা সেতুর থিম সং দেখানো হবে সকাল ১০টা ১০ মিনিটে। প্রধান অতিথি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল সোয়া ১০টায় বক্তব্য দেবেন। বক্তব্য শেষে মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী ফলক উন্মোচন করবেন তিনি। পরে সেখানে মোনাজাত হবে। এরপর প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে জাজিরা প্রান্তে এসে উদ্বোধনী ফলক উন্মোচন করবেন।
ধারণা করা হচ্ছে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রায় ৮-১০ লাখ লোকের সমাগম হবে। উদ্বোধনের পরদিন ২৬ জুন ভোর থেকে যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে বহুল প্রত্যাশিত বাংলাদেশের এই মেগা স্ট্রাকচার।
এদিকে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড (এমবিইসি) নির্মাণ কাজ শেষ পদ্মা সেতু বুঝিয়ে দিয়েছে। তবে অবকাঠামোর ক্ষেত্রে ছোটখাটো কোনো কাজ থাকলে আগামী এক বছর ধরে ‘ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ড’ এর মধ্যে তা করে দেবে।
উদ্বোধনের আমন্ত্রণপত্র বিতরণ করা হয়। সেতুটি উদ্বোধনের আর মাত্র একদিন অপেক্ষা। এরপরই উদ্বোধন হতে যাচ্ছে বহুল কাঙ্ক্ষিত পদ্মা সেতু।
শনিবার (২৫ জুন) এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ উপলক্ষে এরই মধ্যে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে পাঠানো হয়েছে আমন্ত্রণপত্র। কিন্তু এই আমন্ত্রণপত্রে কী লেখা রয়েছে?
আমন্ত্রণপত্রের ওপর ছাপা রয়েছে সেতুর অবকাঠামো। পাশাপাশি লাল-সবুজ এবং সাদা রঙে লেখা রয়েছে। এতে সই করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মনজুর হোসেন।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আসার জন্য অতিথিদের কিছু দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে আমন্ত্রণপত্রে। অতিথিদের আমন্ত্রণপত্র সঙ্গে আনার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে এবং এটি হস্তান্তরযোগ্য নয় বলেও জানানো হয়েছে।
এছাড়া আমন্ত্রণপত্রে নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা আগেই সবাইকে অনুষ্ঠানস্থলে আসার জন্য বলা হয়েছে। অনুষ্ঠান শুরুর আগে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কোভিড-১৯ পরীক্ষা করে রিপোর্ট সঙ্গে নিয়ে যেতে বলা হয়েছে অতিথিদের। চাবি, চাবির রিং, কলম, মোবাইল, ছাতা, হাতব্যাগ, ক্যামেরা ও ইলেক্ট্রনিক্স বস্তু না নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হয়েছে। অনুষ্ঠানস্থলে মাস্ক পরাসহ কোভিড-১৯ সংশ্লিষ্ট সব প্রটোকল অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। আমন্ত্রণপত্রের সঙ্গে দেওয়া স্টিকারটি গাড়ির সামনের কাচের বাম পাশে দৃশ্যমান স্থানে লাগানোর জন্য বলা হয়েছে।
এছাড়া শনিবার সকাল ৯টায় অতিথিদের অনুষ্ঠানস্থলে আসন গ্রহণ করার কথা বলা হয়েছে আমন্ত্রণপত্রে। এরপর সকাল ১০টায় মাওয়া প্রান্তের অনুষ্ঠানস্থলে আসবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর এক মিনিট পরই প্রদর্শন হবে প্রামাণ্য চিত্র। এরপর সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সকাল ১০টা পাঁচ মিনিটে সভাপতির বক্তব্য দেবেন।
পদ্মা সেতুর থিম সং দেখানো হবে সকাল ১০টা ১০ মিনিটে। প্রধান অতিথি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল সোয়া ১০টায় বক্তব্য দেবেন। বক্তব্য শেষে মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী ফলক উন্মোচন করবেন তিনি। পরে সেখানে মোনাজাত হবে। এরপর প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে জাজিরা প্রান্তে এসে উদ্বোধনী ফলক উন্মোচন করবেন।
ধারণা করা হচ্ছে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রায় ৮-১০ লাখ লোকের সমাগম হবে। উদ্বোধনের পরদিন ২৬ জুন ভোর থেকে যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে বহুল প্রত্যাশিত বাংলাদেশের এই মেগা স্ট্রাকচার।
এদিকে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড (এমবিইসি) নির্মাণ কাজ শেষ পদ্মা সেতু বুঝিয়ে দিয়েছে। তবে অবকাঠামোর ক্ষেত্রে ছোটখাটো কোনো কাজ থাকলে আগামী এক বছর ধরে ‘ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ড’ এর মধ্যে তা করে দেবে।