ঢাকা ১২:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫, ৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ

ক্লাসে হঠাৎ ভেঙে পড়লো সিলিং ফ্যান,এক ছাত্রী আহত

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০২:৫৯:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫
  • / ৪৩৭ বার পড়া হয়েছে

কুলাউড়া প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় অগ্রণী উচ্চবিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে পাঠদান চলাকালে হঠাৎ সিলিং ফ্যান খুলে পড়ে আফরোজা আক্তার (১৫) নামে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী আহত হয়েছে।

 

রবিবার (২৪ আগস্ট) সকালে এ ঘটনা ঘটে ।

 

বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সঞ্জয় দেবনাথ জানান, সকাল পৌনে ১১টার দিকে অষ্টম শ্রেণির গণিত ক্লাস চলাকালে বিকট শব্দে একটি ফ্যান নিচে পড়ে যায়। এতে শিক্ষার্থীরা আতঙ্কিত হয়ে দৌড়াদৌড়ি শুরু করে। ফ্যানের ব্লেডে আঘাত পেয়ে আফরোজার নাক কেটে যায় এবং রক্তক্ষরণ হয়। পরে তাকে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মন্তাজ আলী বলেন, ভবনটি আগে একতলা ছিলো। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) মাধ্যমে ২০২৩ সালে এটি তিনতলা পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হয়। সে সময় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ফ্যান বসায়। সম্ভবত নাট-বোল্ট ঢিলা বা ক্ষয়ে যাওয়ায় ফ্যানটি পড়ে যায়। শিক্ষার্থীর মাথায় পড়লে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো। ইতোমধ্যে ভবনের সব ফ্যান পরীক্ষা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মহিউদ্দিন বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে রিপোর্ট পাঠানো হবে।

 

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

ক্লাসে হঠাৎ ভেঙে পড়লো সিলিং ফ্যান,এক ছাত্রী আহত

আপডেট সময় ০২:৫৯:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫

কুলাউড়া প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় অগ্রণী উচ্চবিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে পাঠদান চলাকালে হঠাৎ সিলিং ফ্যান খুলে পড়ে আফরোজা আক্তার (১৫) নামে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী আহত হয়েছে।

 

রবিবার (২৪ আগস্ট) সকালে এ ঘটনা ঘটে ।

 

বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সঞ্জয় দেবনাথ জানান, সকাল পৌনে ১১টার দিকে অষ্টম শ্রেণির গণিত ক্লাস চলাকালে বিকট শব্দে একটি ফ্যান নিচে পড়ে যায়। এতে শিক্ষার্থীরা আতঙ্কিত হয়ে দৌড়াদৌড়ি শুরু করে। ফ্যানের ব্লেডে আঘাত পেয়ে আফরোজার নাক কেটে যায় এবং রক্তক্ষরণ হয়। পরে তাকে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মন্তাজ আলী বলেন, ভবনটি আগে একতলা ছিলো। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) মাধ্যমে ২০২৩ সালে এটি তিনতলা পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হয়। সে সময় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ফ্যান বসায়। সম্ভবত নাট-বোল্ট ঢিলা বা ক্ষয়ে যাওয়ায় ফ্যানটি পড়ে যায়। শিক্ষার্থীর মাথায় পড়লে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো। ইতোমধ্যে ভবনের সব ফ্যান পরীক্ষা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মহিউদ্দিন বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে রিপোর্ট পাঠানো হবে।