স্বাস্থ্য সুরক্ষায় করণীয় – ডা.প্রনয় কান্তি দাস

- আপডেট সময় ০৮:৩৯:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
- / ১৩ বার পড়া হয়েছে

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় করণীয় হলো সুষম ও স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ, নিয়মিত শরীরচর্চা, যথেষ্ট ঘুম, মানসিক চাপ কমানো, ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা (যেমন- নিয়মিত হাত ধোয়া), মাদকদ্রব্য ও অ্যালকোহল পরিহার, এবং নিয়মিত স্বাস্থ্য
পরীক্ষা ও টিকা গ্রহন – স্বাস্থ্য সুরক্ষা বলতে বোঝায় শারীরিক, মানসিক ও সামাজিকভাবে সুস্থ ও নিরাপদ থাকার সামগ্রিক প্রক্রিয়া, যা স্বাস্থ্যসেবা, রোগ প্রতিরোধ, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, এবং স্বাস্থ্য সংক্রান্ত জরুরি অবস্থার মোকাবিলা করার জন্য নেওয়া ব্যবস্থা। এটি জনস্বাস্থ্য, ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি, এবং স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার উন্নতির মাধ্যমে রোগ ও ক্ষতি প্রতিরোধ করে।
স্বাস্থ্য সুরক্ষার প্রধান ক্ষেত্রসমূহ – জনস্বাস্থ্য: রোগ প্রতিরোধ, মহামারী নিয়ন্ত্রণ, ও জনস্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য সরকারি ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগ।
ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য – স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ, নিয়মিত ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, এবং ধূমপানের মতো ক্ষতিকর অভ্যাস ত্যাগ করা।
স্বাস্থ্যসেবা – মানসম্মত এবং সুলভ স্বাস্থ্যসেবা, চিকিৎসা এবং প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার অধিকার।
কর্মক্ষেত্রের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা- কর্মক্ষেত্রে কর্মীদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করা এবং দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করা।
ডিজিটাল স্বাস্থ্য – ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি, যা স্বাস্থ্যসেবাকে আরও ব্যক্তিগতকৃত করে তোলে।
জাতীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন ও কর্মসূচি – রোগ প্রতিরোধ এবং স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নের জন্য গৃহীত সরকারি নীতি ও কর্মসূচি।
মানবিক অধিকার ও সুরক্ষা- রোগীদের নিরাপত্তা, তথ্য জানার অধিকার এবং অমানবিক বা বৈষম্যমূলক চিকিৎসা থেকে সুরক্ষা প্রদান।
স্বাস্থ্য সুরক্ষার গুরুত্ব – রোগ প্রতিরোধ: স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও উন্নত জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ করা।
শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা – একটি সুস্থ ও সবল জনগোষ্ঠী গড়ে তোলার জন্য শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যকে গুরুত্ব দেওয়া
