ঢাকা ০২:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এখন সময়ের দাবি কমলগঞ্জে এক যাতায়াতের রাস্তায় চলাচলে প্রতিবন্ধিকতা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ তারুণ্যের উৎসব-২০২৫” শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত তারেক রহমান দেশে ফিরছেন সংবাদ প্রকাশের পর দুর্গাপুরে আ.লীগ নেতার নেতৃত্বে কথিত মানববন্ধন বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তির কামনায় সদর হাসপাতালের পক্ষ থেকে দোয়া মাহফিল জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ উপলক্ষে স্কুল ফিডিং কর্মসূচি,আলোচনা সভা ও পুরষ্কার আলী আমজদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান মেলা অনুষ্ঠিত কোটচাঁদপুরে একই রাতে সাতটি গরুচুরি  বগুড়া মাতিয়ে এলেন মৌলভীবাজারের সংগীত শিল্পী জয়দ্বীপ রাজু

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এখন সময়ের দাবি

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০২:৪২:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৫
  • / ১ বার পড়া হয়েছে

মাওলানা বশির আহমদ
কুষ্টিয়ার সেউরিয়ায় বাউলদের সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজন হয় নাচ-গানসহ নানা কর্মকাণ্ডের। কিন্তু সেখানে প্রকাশ্যে অসংগতি, অশালীনতা ও নিষিদ্ধ দ্রব্যের ব্যবহার বহু ধর্মাবলম্বীর অনুভূতিতে আঘাত হানে-এ অভিযোগ বহুদিনের।

দেশের ৯০% মুসলমানের করের টাকায় রাষ্ট্র পরিচালিত হয়। সেই অর্থ দিয়ে ধর্মীয় মূল্যবোধবিরোধী কার্যক্রমের পৃষ্ঠপোষকতা কতটা যৌক্তিক-এ প্রশ্ন আজ সকলের। শুধু আবুল বাউল নয়-যে কোনো ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ, উপহাস বা আঘাতমূলক কর্মকাণ্ড রোধ করা সরকারের দায়িত্ব।

এ ছাড়া বাউল গানের নামে বহু সময় না বুঝে ইসলামের কথা, কুরআন-হাদিসের কথা বলা হয়। বাস্তবে তারা এসব বিষয়ের ধারেকাছেও নেই। ইসলাম সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান ও দক্ষতা ছাড়া ব্যাখ্যা দেওয়া কতটা যৌক্তিক? ভুল ব্যাখ্যা ও বিভ্রান্তিকর মন্তব্যের মাধ্যমে সহজ-সরল মানুষকে ভুল পথে প্রলুব্ধ করা হচ্ছে-যা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়।

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী যেকোনো দল-গোষ্ঠীকে আইনের আওতায় এনে প্রতিহত করা-এটাই সময়ের দাবি এবং জাতির প্রত্যাশা।

অধ্যক্ষ
উলুয়াইল ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা,মৌলভীবাজার

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এখন সময়ের দাবি

আপডেট সময় ০২:৪২:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৫

মাওলানা বশির আহমদ
কুষ্টিয়ার সেউরিয়ায় বাউলদের সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজন হয় নাচ-গানসহ নানা কর্মকাণ্ডের। কিন্তু সেখানে প্রকাশ্যে অসংগতি, অশালীনতা ও নিষিদ্ধ দ্রব্যের ব্যবহার বহু ধর্মাবলম্বীর অনুভূতিতে আঘাত হানে-এ অভিযোগ বহুদিনের।

দেশের ৯০% মুসলমানের করের টাকায় রাষ্ট্র পরিচালিত হয়। সেই অর্থ দিয়ে ধর্মীয় মূল্যবোধবিরোধী কার্যক্রমের পৃষ্ঠপোষকতা কতটা যৌক্তিক-এ প্রশ্ন আজ সকলের। শুধু আবুল বাউল নয়-যে কোনো ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ, উপহাস বা আঘাতমূলক কর্মকাণ্ড রোধ করা সরকারের দায়িত্ব।

এ ছাড়া বাউল গানের নামে বহু সময় না বুঝে ইসলামের কথা, কুরআন-হাদিসের কথা বলা হয়। বাস্তবে তারা এসব বিষয়ের ধারেকাছেও নেই। ইসলাম সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান ও দক্ষতা ছাড়া ব্যাখ্যা দেওয়া কতটা যৌক্তিক? ভুল ব্যাখ্যা ও বিভ্রান্তিকর মন্তব্যের মাধ্যমে সহজ-সরল মানুষকে ভুল পথে প্রলুব্ধ করা হচ্ছে-যা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়।

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী যেকোনো দল-গোষ্ঠীকে আইনের আওতায় এনে প্রতিহত করা-এটাই সময়ের দাবি এবং জাতির প্রত্যাশা।

অধ্যক্ষ
উলুয়াইল ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা,মৌলভীবাজার