ঢাকা ০২:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পর্তুগালে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবকের মৃত্যু

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:১০:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ৪৫৭ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: পর্তুগালে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে ১৭ দিন কোমায় থাকার পর না ফেরার দেশে চলে গেছেন বাংলাদেশি যুবক মিজানুর রহমান (২৮)। দেশটির রাজধানী লিসবনে স্থানীয় সময় সকাল ১০টার দিকে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

তার গ্রামের বাড়ি সিলেটের মোগলাবাজার থানায়। তিনি লিসবনের সান্তা মারিয়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

সান্তা মারিয়া হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক রিক বেন্ত জানান, আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। কিন্তু ১৭ দিন কোমায় থাকার পর মিজানুরের মৃত্যু হয়েছে।

এর আগে গত ৩ জুলাই রিক বেন্ত জানান, দুর্ঘটনায় মিজানুরের এক হাত ও এক পা ভেঙে গেছে। এছাড়া তিনি মাথায়ও গুরুতর আঘাত পেয়েছেন। তিনি এখন পর্যন্ত কোমায় রয়েছেন।

গত ১৯ জুন স্থানীয় সময় শনিবার দুপুর ১টার দিকে লিসবনের আলকান্তায় ইলেকট্রিক বাইসাইকেলের ব্রেকের তার ছিঁড়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দেয়ালের সঙ্গে ধাক্কা খান মিজানুর। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

পর্তুগালে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবকের মৃত্যু

আপডেট সময় ০৪:১০:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২২

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: পর্তুগালে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে ১৭ দিন কোমায় থাকার পর না ফেরার দেশে চলে গেছেন বাংলাদেশি যুবক মিজানুর রহমান (২৮)। দেশটির রাজধানী লিসবনে স্থানীয় সময় সকাল ১০টার দিকে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

তার গ্রামের বাড়ি সিলেটের মোগলাবাজার থানায়। তিনি লিসবনের সান্তা মারিয়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

সান্তা মারিয়া হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক রিক বেন্ত জানান, আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। কিন্তু ১৭ দিন কোমায় থাকার পর মিজানুরের মৃত্যু হয়েছে।

এর আগে গত ৩ জুলাই রিক বেন্ত জানান, দুর্ঘটনায় মিজানুরের এক হাত ও এক পা ভেঙে গেছে। এছাড়া তিনি মাথায়ও গুরুতর আঘাত পেয়েছেন। তিনি এখন পর্যন্ত কোমায় রয়েছেন।

গত ১৯ জুন স্থানীয় সময় শনিবার দুপুর ১টার দিকে লিসবনের আলকান্তায় ইলেকট্রিক বাইসাইকেলের ব্রেকের তার ছিঁড়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দেয়ালের সঙ্গে ধাক্কা খান মিজানুর। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।