ঢাকা ০৭:৫১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
শ্রীমঙ্গল ২৩ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠিয়েছে বিএসএস মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়ে আরও ৪৮ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ  আসামিকে জামিনের প্রলোভনে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে প্রতারক গ্রে/ফ/তা/র ইউএনডিপির স্টোরি টেলিং অ্যাওয়ার্ড জিতলেন মৌলভীবাজারের সিপন দেব গ্রীন মৌলভীবাজার গড়ার লক্ষ্যে জেলা প্রশাসনের ১ লক্ষ বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি ATN বাংলা ইউকে প্রতিদিন হলেন মৌলভীবাজার শাওন মৌলভীবাজার সড়ক দু/র্ঘ/ট/না/য় পৌরসভার কর্মচারী নি/হ/ত ৪৪তম বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের পরীক্ষায় সারা দেশের মধ্যে প্রথমস্থান অর্জন করেছে জুড়ীর ছেলে কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন নেতৃত্বে পারভেজ ও সুমন ৩৬ দিন ব্যাপি নানা কর্মসূচী মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে জুলাই বিপ্লবের স্থির চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন

কোটচাঁদপুর হত্যা মামলার আসামির রিমান্ড সম্পন্ন,তথ্য মেলেনি

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১২:৫৩:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ৪১৪ বার পড়া হয়েছে

কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ  তাসলিমা  হত্যা মামলার সন্দেহ ভাজন ২ আসামির ২ দিনের  রিমান্ড শেষ হয়েছে শুক্রবার । তবে রিমান্ডে তেমন কিছু পাওয়া যায়নি বলে জানালেন কোটচাঁদপুর থানা উপপরিদর্শক ও মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান।

জানা যায়, কোটচাঁদপুর  উপজেলার লক্ষিপুর গ্রামের ইজিবাইক চালক আলমগীর হোসেনের স্ত্রী তাসলিমা খাতুন(৩৮)। গেল ১ জুন (বুধবার) রাতে দুর্বৃত্তরা কুপিয়ে হত্যা করেন তাকে। ওইরাতেই বাড়ির পাশের ঘাসের জমিতে পাওয়া যায় তাঁর ক্ষত-বিক্ষত মৃত দেহ। পুলিশ তাঁর মৃত দেহ ঘটনাস্থল থেকে  উদ্ধার করে,পরের দিন ময়না তদন্তের জন্য ঝিনাইদহ মর্গে পাঠান।
পরে দিন ওই ঘটনায় তাসলিমার ভাই মোস্তফা রহমান বাদি হয়ে কোটচাঁদপুর থানায় মামলা করেন। যার নাম্বার ১,তারিখ –২-০৬-২০২২

কয়েক দিন পর পুলিশ  ওই মামলার সন্দেহ ভাজন ৩ জন আসামিকে আটক করেন। যার মধ্যে ছিলেন উপজেলার লক্ষিপুর গ্রামের আনার মন্ডলের ছেলে  চান মন্ডল(৩৫), খোসাল মন্ডলের ছেলে আব্বাস আলী, রমজান আলীর ছেলে বাদল হোসেন।
ওই ঘটনা সম্পর্কে বাদল আদালতে ৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। নাম বলেন আব্বাস আলী ও চান মন্ডলের।
ওই সময় পুলিশ বাকি দুই জনের জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য ২ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। তবে বিশেষ কারনে রিমান্ড স্থগিত হয়ে যায়।
বুধবার তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নেন তদন্তকারি কর্মকর্তা। এরপর দুই জনকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শুক্রবার তাদেরকে  আদালতে পাঠিয়েছেন পুলিশ।

এ ব্যাপারে কোটচাঁদপুর থানার উপপরিদর্শক মাসুদুর রহমান  জানান, আসামীদের অজ্ঞাত করে মামলাটি করা হয়েছিল। মামলার পর থেকে তদন্তের পর সন্দেহ ভাজন ৩ জনকে আটক করা হয়। তবে তাদের মধ্যে বাদল আদালতে ৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। তাতে বেরিয়ে আসে বাকিদের নাম। এ কারনে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়ছিল। তবে তেমন কোন তথ্য মেলেনি রিমান্ডে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কোটচাঁদপুর হত্যা মামলার আসামির রিমান্ড সম্পন্ন,তথ্য মেলেনি

আপডেট সময় ১২:৫৩:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২

কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ  তাসলিমা  হত্যা মামলার সন্দেহ ভাজন ২ আসামির ২ দিনের  রিমান্ড শেষ হয়েছে শুক্রবার । তবে রিমান্ডে তেমন কিছু পাওয়া যায়নি বলে জানালেন কোটচাঁদপুর থানা উপপরিদর্শক ও মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান।

জানা যায়, কোটচাঁদপুর  উপজেলার লক্ষিপুর গ্রামের ইজিবাইক চালক আলমগীর হোসেনের স্ত্রী তাসলিমা খাতুন(৩৮)। গেল ১ জুন (বুধবার) রাতে দুর্বৃত্তরা কুপিয়ে হত্যা করেন তাকে। ওইরাতেই বাড়ির পাশের ঘাসের জমিতে পাওয়া যায় তাঁর ক্ষত-বিক্ষত মৃত দেহ। পুলিশ তাঁর মৃত দেহ ঘটনাস্থল থেকে  উদ্ধার করে,পরের দিন ময়না তদন্তের জন্য ঝিনাইদহ মর্গে পাঠান।
পরে দিন ওই ঘটনায় তাসলিমার ভাই মোস্তফা রহমান বাদি হয়ে কোটচাঁদপুর থানায় মামলা করেন। যার নাম্বার ১,তারিখ –২-০৬-২০২২

কয়েক দিন পর পুলিশ  ওই মামলার সন্দেহ ভাজন ৩ জন আসামিকে আটক করেন। যার মধ্যে ছিলেন উপজেলার লক্ষিপুর গ্রামের আনার মন্ডলের ছেলে  চান মন্ডল(৩৫), খোসাল মন্ডলের ছেলে আব্বাস আলী, রমজান আলীর ছেলে বাদল হোসেন।
ওই ঘটনা সম্পর্কে বাদল আদালতে ৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। নাম বলেন আব্বাস আলী ও চান মন্ডলের।
ওই সময় পুলিশ বাকি দুই জনের জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য ২ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। তবে বিশেষ কারনে রিমান্ড স্থগিত হয়ে যায়।
বুধবার তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নেন তদন্তকারি কর্মকর্তা। এরপর দুই জনকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শুক্রবার তাদেরকে  আদালতে পাঠিয়েছেন পুলিশ।

এ ব্যাপারে কোটচাঁদপুর থানার উপপরিদর্শক মাসুদুর রহমান  জানান, আসামীদের অজ্ঞাত করে মামলাটি করা হয়েছিল। মামলার পর থেকে তদন্তের পর সন্দেহ ভাজন ৩ জনকে আটক করা হয়। তবে তাদের মধ্যে বাদল আদালতে ৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। তাতে বেরিয়ে আসে বাকিদের নাম। এ কারনে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়ছিল। তবে তেমন কোন তথ্য মেলেনি রিমান্ডে।