ঢাকা ০৬:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জুড়ীতে সাবেক ইউপি সদস্যের জালিয়াতি

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:০৮:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ অক্টোবর ২০২২
  • / ২৭১ বার পড়া হয়েছে

সিরাজুল ইসলামঃ মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলা সদর জায়ফরনগর ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নং ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য কাঠ ব্যবসায়ী খুরশিদ আলম কর্তৃক ট্রেড লাইসেন্স জালিয়াতির প্রমাণ পাওয়া গেছে।

ইউপি সচিব রন্ঞ্জন রায় জানান,গত ১৫ ই জুন ২০২২ ইং তারিখে ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্সের ৭ নং বইয়ের ২৩৫৭ নং ক্রমিকে ৬৩৮/২১-২২ লাইসেন্সের মুড়িকপিতে জাঙ্গিরাই গ্রামের মৃত জাহেদ আলীর( ঝারু মিয়া) পুত্র খুরশিদ আলম (০১৭২-১৭৬৩৬৫) রাকিব এন্টারপ্রাইজ নামে জুড়ী পোষ্ট অফিস রোড ঠিকানায় কাঠের ব্যবসার আদলে একখানা ট্রেড লাইসেন্স নেন।গত ৩০ জুন যার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। বিধি মোতাবেক কাঠের ব্যবসার সরকারি ফি তিনি ২০০ টাকা প্রদান করেন।কিন্তু তিনি লাইসেন্স সংগ্রহের পর গ্রাহক কপিতে জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে কাঠের ব্যবসার সাথে করাতকল শব্দ ব্যবহার করে প্রয়োজন মেটানোর অপচেষ্টা চালিয়ে যান।অথচ করাতকলের সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি ১১৫০ টাকা।
এ ব্যাপারে তৎকালিন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ সিরাজুল ইসলাম বলেন,তিনি একজন সাবেক জনপ্রতিনিধি। এ রকম জালিয়াতি কাজে ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্স ব্যবহার করবেন আমি আশা করি নাই।প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা গ্রহণের জন্য চেয়ারম্যান সাহেবকে অনুরোধ করছি।

এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান হাজী মাছুম রেজা বলেন,একজন সাবেক জনপ্রতিনিধি প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে কাঠের ব্যবসার লাইসেন্সে করাতকল শব্দ সংযোগ করে জালিয়াতি করাটা দুঃখজনক।আমি দেশের বাহিরে ছিলাম।বিষয়টি জেনেছি।আগামী রোববার নোটিশ প্রদানের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা নেয়া হবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জুড়ীতে সাবেক ইউপি সদস্যের জালিয়াতি

আপডেট সময় ০৯:০৮:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ অক্টোবর ২০২২

সিরাজুল ইসলামঃ মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলা সদর জায়ফরনগর ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নং ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য কাঠ ব্যবসায়ী খুরশিদ আলম কর্তৃক ট্রেড লাইসেন্স জালিয়াতির প্রমাণ পাওয়া গেছে।

ইউপি সচিব রন্ঞ্জন রায় জানান,গত ১৫ ই জুন ২০২২ ইং তারিখে ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্সের ৭ নং বইয়ের ২৩৫৭ নং ক্রমিকে ৬৩৮/২১-২২ লাইসেন্সের মুড়িকপিতে জাঙ্গিরাই গ্রামের মৃত জাহেদ আলীর( ঝারু মিয়া) পুত্র খুরশিদ আলম (০১৭২-১৭৬৩৬৫) রাকিব এন্টারপ্রাইজ নামে জুড়ী পোষ্ট অফিস রোড ঠিকানায় কাঠের ব্যবসার আদলে একখানা ট্রেড লাইসেন্স নেন।গত ৩০ জুন যার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। বিধি মোতাবেক কাঠের ব্যবসার সরকারি ফি তিনি ২০০ টাকা প্রদান করেন।কিন্তু তিনি লাইসেন্স সংগ্রহের পর গ্রাহক কপিতে জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে কাঠের ব্যবসার সাথে করাতকল শব্দ ব্যবহার করে প্রয়োজন মেটানোর অপচেষ্টা চালিয়ে যান।অথচ করাতকলের সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি ১১৫০ টাকা।
এ ব্যাপারে তৎকালিন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ সিরাজুল ইসলাম বলেন,তিনি একজন সাবেক জনপ্রতিনিধি। এ রকম জালিয়াতি কাজে ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্স ব্যবহার করবেন আমি আশা করি নাই।প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা গ্রহণের জন্য চেয়ারম্যান সাহেবকে অনুরোধ করছি।

এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান হাজী মাছুম রেজা বলেন,একজন সাবেক জনপ্রতিনিধি প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে কাঠের ব্যবসার লাইসেন্সে করাতকল শব্দ সংযোগ করে জালিয়াতি করাটা দুঃখজনক।আমি দেশের বাহিরে ছিলাম।বিষয়টি জেনেছি।আগামী রোববার নোটিশ প্রদানের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা নেয়া হবে।