ঢাকা ০৬:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কারাগারে ডিভিশন চান সাবরিনা

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:৪০:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর ২০২২
  • / ২৬৯ বার পড়া হয়েছে

জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী প্রথম শ্রেণির কয়েদির মর্যাদা (ডিভিশন) চেয়ে আবেদন করেছেন। করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা নিয়ে প্রতারণার মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদি তিনি।

বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) তার পক্ষে আইনজীবী প্রণব কুমার কান্তি আদালতে এ আবেদন করেন। দুটি জাতীয় পরিচয়পত্র নেওয়ার অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলার শুনানিতে এ আবেদন করেন তিনি।

ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন মামলার পরবর্তী শুনানি ২২ নভেম্বর ধার্য করেন। একই সঙ্গে ওই দিন সাবরিনাকে আদালতে হাজির করতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।

গত ১৯ জুলাই ভুয়া কোভিড সনদ ইস্যুর অভিযোগে ১১ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হন সাবরিনা। বর্তমানে তিনি গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে রয়েছেন।

মামলার বিবরণীতে বলা হয়, আটক সাবরিনা ২০০৯ সালে প্রথমবারের মতো ভোটার হন। ওই পরিচয়পত্রে তিনি তার বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে মোহাম্মদপুর উল্লেখ করেন। স্বামীর নাম দেন ‘হক’। নিজেকে অভিহিত করেন ‘স্নাতকোত্তর’ হিসেবে।

অথচ ২০১৬ সালে জারি করা দ্বিতীয় এনআইডিতে তিনি বাড্ডায় তার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা এবং তার স্বামীর নাম ‘আরিফুল চৌধুরী’ বলে উল্লেখ করেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কারাগারে ডিভিশন চান সাবরিনা

আপডেট সময় ০৪:৪০:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর ২০২২

জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী প্রথম শ্রেণির কয়েদির মর্যাদা (ডিভিশন) চেয়ে আবেদন করেছেন। করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা নিয়ে প্রতারণার মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদি তিনি।

বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) তার পক্ষে আইনজীবী প্রণব কুমার কান্তি আদালতে এ আবেদন করেন। দুটি জাতীয় পরিচয়পত্র নেওয়ার অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলার শুনানিতে এ আবেদন করেন তিনি।

ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন মামলার পরবর্তী শুনানি ২২ নভেম্বর ধার্য করেন। একই সঙ্গে ওই দিন সাবরিনাকে আদালতে হাজির করতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।

গত ১৯ জুলাই ভুয়া কোভিড সনদ ইস্যুর অভিযোগে ১১ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হন সাবরিনা। বর্তমানে তিনি গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে রয়েছেন।

মামলার বিবরণীতে বলা হয়, আটক সাবরিনা ২০০৯ সালে প্রথমবারের মতো ভোটার হন। ওই পরিচয়পত্রে তিনি তার বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে মোহাম্মদপুর উল্লেখ করেন। স্বামীর নাম দেন ‘হক’। নিজেকে অভিহিত করেন ‘স্নাতকোত্তর’ হিসেবে।

অথচ ২০১৬ সালে জারি করা দ্বিতীয় এনআইডিতে তিনি বাড্ডায় তার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা এবং তার স্বামীর নাম ‘আরিফুল চৌধুরী’ বলে উল্লেখ করেন।