কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া রিপন গ্রে/ফ/তা/র

- আপডেট সময় ০৭:৩৩:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫
- / ১৪২ বার পড়া হয়েছে

ঢাকার কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে হত্যা মামলার জেল পলাতক আসামী রিপনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৯।
মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত আনুমানিক ৯ টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর থানাধীন ভাদুঘর বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ থানার রামেশ্বরপুর আকবর আলীর ছেলে রিপন (২৯)।
জানা যায়, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯) এর সিপিসি-২, মৌলভীবাজার এবং সিপিসি-১ ব্রাহ্মনবাড়িয়া এর একটি যৌথ আভিযানিক দল মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত আনুমানিক ৯ টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর থানাধীন ভাদুঘর বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে জিএমপি, গাজীপুর, কোনাবাড়ী থানার এফআইআর নং-০৪, তারিখ- ১৫/০৮/২০২৪খ্রিঃ, ধারা- ১৪৩/১৪৮/১৪৯/৩৫৩/২২৪/৪২৭/৩৩২/৩৩৩/৪৩৬/৩৪ পেনাল কোড এর মূলে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে হত্যা মামলার জেল পলাতক আসামী রিপনকে গ্রেফতার করা হয়।
র্যাব-৯ মামলার বিবরণ থেকে জানায়, গত ৬ আগস্ট আনুমানিক সকাল পৌনে ৯টার দিকে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতর থাকা কারাবন্দিরা মারাত্মক অস্ত্র-সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে দাঙ্গা-হাঙ্গামা শুরু করে কারাগারে ডিউটিরত কারারক্ষীদের জিম্মি করে পালানোর চেষ্টা করে। পরে কারাবন্দীরা ভবন থেকে বের হয়ে একত্রিত হয়ে ভাংচুর, দাঙ্গা হাঙ্গামা ও অগ্নিসংযোগ করে। চলমান দাঙ্গা হাঙ্গামার মধ্যে কারাবন্দীরা কারাগারের অভ্যান্তরের বৈদ্যুতিক পিলার ভেঙ্গে মই বানিয়ে বেলা ১টা থেকে ২টা মধ্যে বাউন্ডারীর উপর দিয়ে পালিয়ে যায়। উক্ত ঘটনায় জিএমপি, গাজীপুরের কোনাবাড়ি থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে আসামীদের আইনের আওতায় আনতে র্যাব-৯ এই ঘটনার ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করে।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯) এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া অফিসার) কে এম শহিদুল ইসলাম সোহাগ বলেন, ‘ পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে গ্রেফতারকৃত আসামীকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়াও দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে র্যাব-৯ এর চলমান গোয়েন্দা তৎপরতা ও অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত আনুমানিক ৯ টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর থানাধীন ভাদুঘর বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ থানার রামেশ্বরপুর আকবর আলীর ছেলে রিপন (২৯)।
জানা যায়, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯) এর সিপিসি-২, মৌলভীবাজার এবং সিপিসি-১ ব্রাহ্মনবাড়িয়া এর একটি যৌথ আভিযানিক দল মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত আনুমানিক ৯ টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর থানাধীন ভাদুঘর বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে জিএমপি, গাজীপুর, কোনাবাড়ী থানার এফআইআর নং-০৪, তারিখ- ১৫/০৮/২০২৪খ্রিঃ, ধারা- ১৪৩/১৪৮/১৪৯/৩৫৩/২২৪/৪২৭/৩৩২/৩৩৩/৪৩৬/৩৪ পেনাল কোড এর মূলে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে হত্যা মামলার জেল পলাতক আসামী রিপনকে গ্রেফতার করা হয়।
র্যাব-৯ মামলার বিবরণ থেকে জানায়, গত ৬ আগস্ট আনুমানিক সকাল পৌনে ৯টার দিকে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতর থাকা কারাবন্দিরা মারাত্মক অস্ত্র-সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে দাঙ্গা-হাঙ্গামা শুরু করে কারাগারে ডিউটিরত কারারক্ষীদের জিম্মি করে পালানোর চেষ্টা করে। পরে কারাবন্দীরা ভবন থেকে বের হয়ে একত্রিত হয়ে ভাংচুর, দাঙ্গা হাঙ্গামা ও অগ্নিসংযোগ করে। চলমান দাঙ্গা হাঙ্গামার মধ্যে কারাবন্দীরা কারাগারের অভ্যান্তরের বৈদ্যুতিক পিলার ভেঙ্গে মই বানিয়ে বেলা ১টা থেকে ২টা মধ্যে বাউন্ডারীর উপর দিয়ে পালিয়ে যায়। উক্ত ঘটনায় জিএমপি, গাজীপুরের কোনাবাড়ি থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে আসামীদের আইনের আওতায় আনতে র্যাব-৯ এই ঘটনার ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করে।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯) এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া অফিসার) কে এম শহিদুল ইসলাম সোহাগ বলেন, ‘ পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে গ্রেফতারকৃত আসামীকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়াও দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে র্যাব-৯ এর চলমান গোয়েন্দা তৎপরতা ও অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
