ঢাকা ১২:১৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কোটচাঁদপুর পাওয়ার টিলারের চাকার ধাক্কায় জীবন গেল তরুনের

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:৫৭:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ জুন ২০২৩
  • / ২৮০ বার পড়া হয়েছে
মোঃ মঈন উদ্দিন খান:  পাওয়ার টিলারের চাকার ধাক্কায় জীবন গেল ১৮ মাস বয়সি  হুজাইফার। সে কোটচাঁদপুর জালালপুর গ্রামের সাদ্দাম হোসেনের ছেলে। শুক্রবার সকালে এ ঘটনাটি ঘটে।
জানা যায়, হুজাইফার ছোট চাচা শিপন মন্ডল(১৫)। মাঠে লাউ আনতে পাওয়ার টিলার নিয়ে বাড়ি থেকে বের হচ্ছিল।
এ সময় হুজাইফা সহ দুই জন পিছু নেই গাড়ির। শাহিন তাদের দুইজনকে ধরে ঘরে রেখে আসেন। এরপর আবারএ গাড়ি নিয়ে বের হন। এরমধ্যে হুজাইফা তাঁর অজান্তে আবারও গাড়ির কাছে চলে আসে। ধাক্কা লাগে পাওয়ার টিলারের চাকায়। এতে করে গুরুত্বর আহত হন সে। এ সময় তাঁর স্বজনরা তাকে দ্রুত উদ্ধার করে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে আসেন।
সে সময় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে দেখে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক শিরিন সুলতানা বলেন, বাচ্চাটি মৃত অবস্থায়ই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসছিলেন,তাঁর স্বজনরা। এরপর ও তাকে দেখে মৃত ঘোষণা করা হয়।
কোটচাঁদপুর থানার ডিউটিরত উপপরিদর্শক (এসআই) নাজিবুল হক বলেন,ওই শিশুটির মৃত দেহের সুরতহাল করতে থানা থেকে উপপরিদর্শক( এসআই) সাঈদ আল মামুন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেছেন।
ওই ঘটনায় মৃত দেহের ময়না তদন্ত না হলে ও থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হবে।
ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

কোটচাঁদপুর পাওয়ার টিলারের চাকার ধাক্কায় জীবন গেল তরুনের

আপডেট সময় ১০:৫৭:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ জুন ২০২৩
মোঃ মঈন উদ্দিন খান:  পাওয়ার টিলারের চাকার ধাক্কায় জীবন গেল ১৮ মাস বয়সি  হুজাইফার। সে কোটচাঁদপুর জালালপুর গ্রামের সাদ্দাম হোসেনের ছেলে। শুক্রবার সকালে এ ঘটনাটি ঘটে।
জানা যায়, হুজাইফার ছোট চাচা শিপন মন্ডল(১৫)। মাঠে লাউ আনতে পাওয়ার টিলার নিয়ে বাড়ি থেকে বের হচ্ছিল।
এ সময় হুজাইফা সহ দুই জন পিছু নেই গাড়ির। শাহিন তাদের দুইজনকে ধরে ঘরে রেখে আসেন। এরপর আবারএ গাড়ি নিয়ে বের হন। এরমধ্যে হুজাইফা তাঁর অজান্তে আবারও গাড়ির কাছে চলে আসে। ধাক্কা লাগে পাওয়ার টিলারের চাকায়। এতে করে গুরুত্বর আহত হন সে। এ সময় তাঁর স্বজনরা তাকে দ্রুত উদ্ধার করে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে আসেন।
সে সময় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে দেখে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক শিরিন সুলতানা বলেন, বাচ্চাটি মৃত অবস্থায়ই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসছিলেন,তাঁর স্বজনরা। এরপর ও তাকে দেখে মৃত ঘোষণা করা হয়।
কোটচাঁদপুর থানার ডিউটিরত উপপরিদর্শক (এসআই) নাজিবুল হক বলেন,ওই শিশুটির মৃত দেহের সুরতহাল করতে থানা থেকে উপপরিদর্শক( এসআই) সাঈদ আল মামুন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেছেন।
ওই ঘটনায় মৃত দেহের ময়না তদন্ত না হলে ও থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হবে।