ঢাকা ০৯:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
পাঠক নন্দিত লেখক আসাদ মিলন এর স্বরচিত কবিতা ” আমার বিজয় দিবস, আমার ভাবনা “ তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে মৌলভীবাজারে বিএনপির রাজপথ মুখর আনন্দ মিছিল ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন মৌলভীবাজার-২ (কুলাউড়া) আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেন ৪ জন মৌলভীবাজারে জাতীয়তাবাদী রিক্স ভ্যান অটোচালক দল কমিটি গঠন দীর্ঘদিনের বিভেদ মুছে নেতাকর্মীরা এক কাতারে দাঁড়িয়ে কাজ করার অঙ্গীকার মৌলভীবাজারে ডেভিল হান্ট ফেইজ- ২ তে ৮ নেতা গ্রে ফ তা র আমে‌রিকা প্রবাসী বি‌শিষ্ট ব‌্যবসায়ী লায়ন শাহ নেওয়াজ সিআইপি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ সম্মাননায় ভূ‌ষিত শ্রীমঙ্গল হেলদি চয়েস ফুড বেভারেজ কোম্পানি ফ্যাক্টরি পরিদর্শনে যুক্তরাজ্যের  বিখ্যাত  শেফ টমি মিয়া ও চেম্বার নেতৃবৃন্দ  মৌলভীবাজার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রে প্তা র সেনানিবাসে সুদানে নি হ ত ৬ শান্তিরক্ষীর জানাজা সম্পন্ন

কোটচাঁদপুর হত্যা মামলার আসামির রিমান্ড সম্পন্ন,তথ্য মেলেনি

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১২:৫৩:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ৫০৪ বার পড়া হয়েছে

কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ  তাসলিমা  হত্যা মামলার সন্দেহ ভাজন ২ আসামির ২ দিনের  রিমান্ড শেষ হয়েছে শুক্রবার । তবে রিমান্ডে তেমন কিছু পাওয়া যায়নি বলে জানালেন কোটচাঁদপুর থানা উপপরিদর্শক ও মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান।

জানা যায়, কোটচাঁদপুর  উপজেলার লক্ষিপুর গ্রামের ইজিবাইক চালক আলমগীর হোসেনের স্ত্রী তাসলিমা খাতুন(৩৮)। গেল ১ জুন (বুধবার) রাতে দুর্বৃত্তরা কুপিয়ে হত্যা করেন তাকে। ওইরাতেই বাড়ির পাশের ঘাসের জমিতে পাওয়া যায় তাঁর ক্ষত-বিক্ষত মৃত দেহ। পুলিশ তাঁর মৃত দেহ ঘটনাস্থল থেকে  উদ্ধার করে,পরের দিন ময়না তদন্তের জন্য ঝিনাইদহ মর্গে পাঠান।
পরে দিন ওই ঘটনায় তাসলিমার ভাই মোস্তফা রহমান বাদি হয়ে কোটচাঁদপুর থানায় মামলা করেন। যার নাম্বার ১,তারিখ –২-০৬-২০২২

কয়েক দিন পর পুলিশ  ওই মামলার সন্দেহ ভাজন ৩ জন আসামিকে আটক করেন। যার মধ্যে ছিলেন উপজেলার লক্ষিপুর গ্রামের আনার মন্ডলের ছেলে  চান মন্ডল(৩৫), খোসাল মন্ডলের ছেলে আব্বাস আলী, রমজান আলীর ছেলে বাদল হোসেন।
ওই ঘটনা সম্পর্কে বাদল আদালতে ৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। নাম বলেন আব্বাস আলী ও চান মন্ডলের।
ওই সময় পুলিশ বাকি দুই জনের জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য ২ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। তবে বিশেষ কারনে রিমান্ড স্থগিত হয়ে যায়।
বুধবার তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নেন তদন্তকারি কর্মকর্তা। এরপর দুই জনকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শুক্রবার তাদেরকে  আদালতে পাঠিয়েছেন পুলিশ।

এ ব্যাপারে কোটচাঁদপুর থানার উপপরিদর্শক মাসুদুর রহমান  জানান, আসামীদের অজ্ঞাত করে মামলাটি করা হয়েছিল। মামলার পর থেকে তদন্তের পর সন্দেহ ভাজন ৩ জনকে আটক করা হয়। তবে তাদের মধ্যে বাদল আদালতে ৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। তাতে বেরিয়ে আসে বাকিদের নাম। এ কারনে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়ছিল। তবে তেমন কোন তথ্য মেলেনি রিমান্ডে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কোটচাঁদপুর হত্যা মামলার আসামির রিমান্ড সম্পন্ন,তথ্য মেলেনি

আপডেট সময় ১২:৫৩:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২

কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ  তাসলিমা  হত্যা মামলার সন্দেহ ভাজন ২ আসামির ২ দিনের  রিমান্ড শেষ হয়েছে শুক্রবার । তবে রিমান্ডে তেমন কিছু পাওয়া যায়নি বলে জানালেন কোটচাঁদপুর থানা উপপরিদর্শক ও মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান।

জানা যায়, কোটচাঁদপুর  উপজেলার লক্ষিপুর গ্রামের ইজিবাইক চালক আলমগীর হোসেনের স্ত্রী তাসলিমা খাতুন(৩৮)। গেল ১ জুন (বুধবার) রাতে দুর্বৃত্তরা কুপিয়ে হত্যা করেন তাকে। ওইরাতেই বাড়ির পাশের ঘাসের জমিতে পাওয়া যায় তাঁর ক্ষত-বিক্ষত মৃত দেহ। পুলিশ তাঁর মৃত দেহ ঘটনাস্থল থেকে  উদ্ধার করে,পরের দিন ময়না তদন্তের জন্য ঝিনাইদহ মর্গে পাঠান।
পরে দিন ওই ঘটনায় তাসলিমার ভাই মোস্তফা রহমান বাদি হয়ে কোটচাঁদপুর থানায় মামলা করেন। যার নাম্বার ১,তারিখ –২-০৬-২০২২

কয়েক দিন পর পুলিশ  ওই মামলার সন্দেহ ভাজন ৩ জন আসামিকে আটক করেন। যার মধ্যে ছিলেন উপজেলার লক্ষিপুর গ্রামের আনার মন্ডলের ছেলে  চান মন্ডল(৩৫), খোসাল মন্ডলের ছেলে আব্বাস আলী, রমজান আলীর ছেলে বাদল হোসেন।
ওই ঘটনা সম্পর্কে বাদল আদালতে ৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। নাম বলেন আব্বাস আলী ও চান মন্ডলের।
ওই সময় পুলিশ বাকি দুই জনের জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য ২ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। তবে বিশেষ কারনে রিমান্ড স্থগিত হয়ে যায়।
বুধবার তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নেন তদন্তকারি কর্মকর্তা। এরপর দুই জনকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শুক্রবার তাদেরকে  আদালতে পাঠিয়েছেন পুলিশ।

এ ব্যাপারে কোটচাঁদপুর থানার উপপরিদর্শক মাসুদুর রহমান  জানান, আসামীদের অজ্ঞাত করে মামলাটি করা হয়েছিল। মামলার পর থেকে তদন্তের পর সন্দেহ ভাজন ৩ জনকে আটক করা হয়। তবে তাদের মধ্যে বাদল আদালতে ৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। তাতে বেরিয়ে আসে বাকিদের নাম। এ কারনে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়ছিল। তবে তেমন কোন তথ্য মেলেনি রিমান্ডে।