ঢাকা ১১:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
পাঠক নন্দিত লেখক আসাদ মিলন এর স্বরচিত কবিতা ” আমার বিজয় দিবস, আমার ভাবনা “ তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে মৌলভীবাজারে বিএনপির রাজপথ মুখর আনন্দ মিছিল ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন মৌলভীবাজার-২ (কুলাউড়া) আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেন ৪ জন মৌলভীবাজারে জাতীয়তাবাদী রিক্স ভ্যান অটোচালক দল কমিটি গঠন দীর্ঘদিনের বিভেদ মুছে নেতাকর্মীরা এক কাতারে দাঁড়িয়ে কাজ করার অঙ্গীকার মৌলভীবাজারে ডেভিল হান্ট ফেইজ- ২ তে ৮ নেতা গ্রে ফ তা র আমে‌রিকা প্রবাসী বি‌শিষ্ট ব‌্যবসায়ী লায়ন শাহ নেওয়াজ সিআইপি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ সম্মাননায় ভূ‌ষিত শ্রীমঙ্গল হেলদি চয়েস ফুড বেভারেজ কোম্পানি ফ্যাক্টরি পরিদর্শনে যুক্তরাজ্যের  বিখ্যাত  শেফ টমি মিয়া ও চেম্বার নেতৃবৃন্দ  মৌলভীবাজার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রে প্তা র সেনানিবাসে সুদানে নি হ ত ৬ শান্তিরক্ষীর জানাজা সম্পন্ন

কোন দিন ভাবছিলাম না, আমার নিজের একটা ঘর হইবো

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১১:৩৮:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২২
  • / ৫২৩ বার পড়া হয়েছে

কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ কোন দিন ভাবছিলাম না, আমার নিজের একটা ঘর হইবো। আজ আমার সেই স্বপ্ন পূরন হল। মুজিব শতবর্ষে প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার ঈদ উপহারের ঘরের জমিসহ দলিল হাতে পেয়ে এ কথা বলেন স্বামী পরিত্যক্তা রোকেয়া খাতুন (৫০)। সে কোটচাঁদপুর উপজেলার কাগমারি গ্রামের বাসিন্দা।

জানা যায়,ছোট বেলায় কাগমারি গ্রামের পাশের পাড়ার ফজলুর রহমানের সঙ্গে বিয়ে হয় রোকেয়া বেগমের। বিয়ের পর, পরের জায়গায় ঘর করে থাকতাম। কোন জায়গায় জমি ছিল না স্বামীরও। পেশায় তিনি ছিলেন দিন মুজুর। পরের জমিতে কাজ করে চলে জীবিকা। সংসার জীবনে দুইটি কণ্যা সন্তানের জননী সে। পরে ফজলুর রহমান তাকে ফেলে রেখে চলে যান। ওই সময় কঠিন দিন আসে রোকেয়ার জীবনে।

আবারও দুই কণ্যা সন্তান কে নিয়ে ফিরে আসেন বাপের ভিটায়। সে থেকে আজ পর্যন্ত লড়াই ওই দুই মেয়েকে নিয়ে।

রোকেয়া বেগম বলেন,এর আগে কাগমারি গ্রামের অনেকে এ ঘর পেযেছেন। আমারো স্বপ্ন ছিল। আমি যদি একটা ঘর পেতাম। আজ আমার সেই স্বপ্ন পূরন হল প্রধানমন্ত্রীর এ ঘর পেয়ে। আমার দীর্ঘ দিনের আশা আজ পুরন হয়েছে। এ উপহার পেয়ে আমি আজ খুব খুশি হয়েছি।

জানা যায়, কোটচাঁদপুর উপজেলায় মুজিব শতবর্ষের উপহারের প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের ঘর পেয়েছিলেন ৮২ টি পরিবার। তৃতীয় পর্যায়ে এ ঘর পাচ্ছেন ৯৭ টি পরিবার।
যার মধ্যে মঙ্গলবার ১৪ টি ভুমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের হাতে জমি সহ ঘরের দলিল বুঝিয়ে দেন উপজেলা প্রশাসন। এরমধ্যে রয়েছে রোকেয়া বেগমে স্বপ্নের ঘরটিও। যা পেয়ে খুশি আজ রোকেয়া।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

কোন দিন ভাবছিলাম না, আমার নিজের একটা ঘর হইবো

আপডেট সময় ১১:৩৮:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২২

কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ কোন দিন ভাবছিলাম না, আমার নিজের একটা ঘর হইবো। আজ আমার সেই স্বপ্ন পূরন হল। মুজিব শতবর্ষে প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার ঈদ উপহারের ঘরের জমিসহ দলিল হাতে পেয়ে এ কথা বলেন স্বামী পরিত্যক্তা রোকেয়া খাতুন (৫০)। সে কোটচাঁদপুর উপজেলার কাগমারি গ্রামের বাসিন্দা।

জানা যায়,ছোট বেলায় কাগমারি গ্রামের পাশের পাড়ার ফজলুর রহমানের সঙ্গে বিয়ে হয় রোকেয়া বেগমের। বিয়ের পর, পরের জায়গায় ঘর করে থাকতাম। কোন জায়গায় জমি ছিল না স্বামীরও। পেশায় তিনি ছিলেন দিন মুজুর। পরের জমিতে কাজ করে চলে জীবিকা। সংসার জীবনে দুইটি কণ্যা সন্তানের জননী সে। পরে ফজলুর রহমান তাকে ফেলে রেখে চলে যান। ওই সময় কঠিন দিন আসে রোকেয়ার জীবনে।

আবারও দুই কণ্যা সন্তান কে নিয়ে ফিরে আসেন বাপের ভিটায়। সে থেকে আজ পর্যন্ত লড়াই ওই দুই মেয়েকে নিয়ে।

রোকেয়া বেগম বলেন,এর আগে কাগমারি গ্রামের অনেকে এ ঘর পেযেছেন। আমারো স্বপ্ন ছিল। আমি যদি একটা ঘর পেতাম। আজ আমার সেই স্বপ্ন পূরন হল প্রধানমন্ত্রীর এ ঘর পেয়ে। আমার দীর্ঘ দিনের আশা আজ পুরন হয়েছে। এ উপহার পেয়ে আমি আজ খুব খুশি হয়েছি।

জানা যায়, কোটচাঁদপুর উপজেলায় মুজিব শতবর্ষের উপহারের প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের ঘর পেয়েছিলেন ৮২ টি পরিবার। তৃতীয় পর্যায়ে এ ঘর পাচ্ছেন ৯৭ টি পরিবার।
যার মধ্যে মঙ্গলবার ১৪ টি ভুমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের হাতে জমি সহ ঘরের দলিল বুঝিয়ে দেন উপজেলা প্রশাসন। এরমধ্যে রয়েছে রোকেয়া বেগমে স্বপ্নের ঘরটিও। যা পেয়ে খুশি আজ রোকেয়া।