ঢাকা ০৯:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ

চা শ্রমিকদের দেয়া ‘সোনার বালা’ জীবনের সবচেয়ে বড় উপহার…শেখ হাসিনা

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:৫২:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ৪৪১ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এক জোড়া সোনার হাতের বালা (চুড়ি) উপহার দিয়েছিলেন চা শ্রমিকরা। আর এটিকে নিজের জীবনের সবচেয়ে বড় উপহার হিসাবে আখ্যায়িতকরলেন শেখ হাসিনা। আর চা শ্রমিকদের উপহার হাতে দিয়েই তাদের সাথে মতবিনিময় করছেন তিনি।

শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে চা শ্রমিকদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি মতবিনিময়ের শুরুতে তিনি এ প্রসঙ্গ তুলেন।এসময় নিজের হাতের বালা শ্রমিকদের দেখান প্রধানমন্ত্রী।

মতবিনিময় সভার বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা গণভবনে এসেছিলেন আমার জন্য উপহার নিয়ে। আমার জীবনে এতো দামি উপহার, এতো সম্মান আর কখনো পাই নি। আপনারা একটাকা দুইটাকা করে জমিয়ে এটা দিয়েছেন। এটা আমার জীবনের এক পরম উপহার। আপনাদের দেয়া উপহার আজকেও আমি হাতে পরে আছি।

তিনি বলেন, চা শ্রমিকদের কাজেরক্ষেত্র ভিন্ন। তাদের সমস্যাগুলো ভিন্ন। আমরা সরকারে আসার পর তাদের সমস্যা সমাধান করতে উদ্যোগী হই। আজকে আপনারা এদেশের নাগরিক।বঙ্গবন্ধুর কল্যাণে চা শ্রমিকরা অধিকার ফিরে পায়। বঙ্গবন্ধুর কন্যা হিসেবে আপনাদের প্রতি আমার একটা বিশেষ দায়িত্ব রয়েছে বলে।মনে করি। চা শিল্প আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এইটা যেমন দেখতে সুন্দর তেমন অর্থকরীও।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে আপনাদের কথা শুনবো। এরপর যখন আসতে পারবো, আপনাদের সাথে দেখা করব।

সভা সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও চট্টগ্রাম থেকে চা শ্রমিকরা অংশ নেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চা শ্রমিকদের দেয়া ‘সোনার বালা’ জীবনের সবচেয়ে বড় উপহার…শেখ হাসিনা

আপডেট সময় ০৩:৫২:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এক জোড়া সোনার হাতের বালা (চুড়ি) উপহার দিয়েছিলেন চা শ্রমিকরা। আর এটিকে নিজের জীবনের সবচেয়ে বড় উপহার হিসাবে আখ্যায়িতকরলেন শেখ হাসিনা। আর চা শ্রমিকদের উপহার হাতে দিয়েই তাদের সাথে মতবিনিময় করছেন তিনি।

শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে চা শ্রমিকদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি মতবিনিময়ের শুরুতে তিনি এ প্রসঙ্গ তুলেন।এসময় নিজের হাতের বালা শ্রমিকদের দেখান প্রধানমন্ত্রী।

মতবিনিময় সভার বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা গণভবনে এসেছিলেন আমার জন্য উপহার নিয়ে। আমার জীবনে এতো দামি উপহার, এতো সম্মান আর কখনো পাই নি। আপনারা একটাকা দুইটাকা করে জমিয়ে এটা দিয়েছেন। এটা আমার জীবনের এক পরম উপহার। আপনাদের দেয়া উপহার আজকেও আমি হাতে পরে আছি।

তিনি বলেন, চা শ্রমিকদের কাজেরক্ষেত্র ভিন্ন। তাদের সমস্যাগুলো ভিন্ন। আমরা সরকারে আসার পর তাদের সমস্যা সমাধান করতে উদ্যোগী হই। আজকে আপনারা এদেশের নাগরিক।বঙ্গবন্ধুর কল্যাণে চা শ্রমিকরা অধিকার ফিরে পায়। বঙ্গবন্ধুর কন্যা হিসেবে আপনাদের প্রতি আমার একটা বিশেষ দায়িত্ব রয়েছে বলে।মনে করি। চা শিল্প আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এইটা যেমন দেখতে সুন্দর তেমন অর্থকরীও।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে আপনাদের কথা শুনবো। এরপর যখন আসতে পারবো, আপনাদের সাথে দেখা করব।

সভা সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও চট্টগ্রাম থেকে চা শ্রমিকরা অংশ নেন।