ঢাকা ০৪:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ

থানা থেকে আসামির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০১:৫৫:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৯১৫ বার পড়া হয়েছে

হবিগঞ্জের বানিয়াচং থানা থেকে এক আসামির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় চুরির মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর রাতে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায় ২৫ বছর বয়সী গোলাম রাব্বানীকে। তিনি বানিয়াচং উপজেলার নন্দিপাড়া (নাগার খানা) গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।

বানিয়াচং সার্কেলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পলাশ রঞ্জন দে জানান, গোলাম রাব্বানী একটি চুরির মামলায় তদন্তাধীন আসামি। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে বানিয়াচং থানায় নিয়ে যায়। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানার নারী-শিশু রুমে রাখা হয়। রাত ১০টার দিকে পুলিশ দেখতে পায় রাব্বানী পরনের টি-শার্ট ও কোমরের বেল্ট দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ফাঁস লাগিয়েছে ঝুলে আছেন।

পরে রাব্বানীকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হলে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে জানান।

তিনি বলেন, ‘যেহেতু সে পুলিশ হেফাজতে আত্মহত্যা করেছে, তাই বিষয়টি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে জানানো হয়। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতেই বুধবার সকালে মরদেহ সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।

গোলাম রাব্বানীর বড় ভাই মইনউদ্দিন বলেন, ‘পুলিশ প্রথমে আমাদের তার মৃত্যুর কথা বলেনি। থানা থেকে জানানো হয়েছে রাব্বানীর বুকে ব্যথা, তাই হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। রাতে আমাদের খবর দেয়া হয় তার মৃত্যু হয়েছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

থানা থেকে আসামির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

আপডেট সময় ০১:৫৫:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩

হবিগঞ্জের বানিয়াচং থানা থেকে এক আসামির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় চুরির মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর রাতে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায় ২৫ বছর বয়সী গোলাম রাব্বানীকে। তিনি বানিয়াচং উপজেলার নন্দিপাড়া (নাগার খানা) গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।

বানিয়াচং সার্কেলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পলাশ রঞ্জন দে জানান, গোলাম রাব্বানী একটি চুরির মামলায় তদন্তাধীন আসামি। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে বানিয়াচং থানায় নিয়ে যায়। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানার নারী-শিশু রুমে রাখা হয়। রাত ১০টার দিকে পুলিশ দেখতে পায় রাব্বানী পরনের টি-শার্ট ও কোমরের বেল্ট দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ফাঁস লাগিয়েছে ঝুলে আছেন।

পরে রাব্বানীকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হলে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে জানান।

তিনি বলেন, ‘যেহেতু সে পুলিশ হেফাজতে আত্মহত্যা করেছে, তাই বিষয়টি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে জানানো হয়। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতেই বুধবার সকালে মরদেহ সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।

গোলাম রাব্বানীর বড় ভাই মইনউদ্দিন বলেন, ‘পুলিশ প্রথমে আমাদের তার মৃত্যুর কথা বলেনি। থানা থেকে জানানো হয়েছে রাব্বানীর বুকে ব্যথা, তাই হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। রাতে আমাদের খবর দেয়া হয় তার মৃত্যু হয়েছে।