ঢাকা ০৫:৩০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নদী থেকে গৃহবধূ স্বপ্নার লা’শ উদ্ধার

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:৩৫:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
  • / ৭৯৩ বার পড়া হয়েছে

বড়লেখা প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের বড়লেখায় সোনাই নদী থেকে স্বপ্না দাস (২৯) নামে এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

 

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) দুপুরে লাশটি উদ্ধার করা হয়।  নিহত স্বপ্না দাস উপজেলার দাসেরবাজার পানিসাওয়া গ্রামের অসীম দাসের স্ত্রী।

 

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্বপ্না দাস (২৬) মঙ্গলবার সকালে কাপড় ধুতে সোনাই নদীর ঘাটে যান। এরপর তিনি আর বাড়ি ফিরে না আসায় স্বজনরা খোঁজ নিতে নদীতে গিয়ে তার লাশ ভাসতে দেখেন। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করেছে। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায় পুলিশ। স্বপ্নার শ্বশুর বাড়ির লোকজন জানিয়েছেন-স্বপ্না সাতার জানতেন না। নদীতে কাপড় ধুতে গিয়ে হয়ত তিনি ডুবে মারা গেছেন।

 

বড়লেখা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সঞ্জয় চক্রবর্ত্তী বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

নদী থেকে গৃহবধূ স্বপ্নার লা’শ উদ্ধার

আপডেট সময় ০৯:৩৫:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪

বড়লেখা প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের বড়লেখায় সোনাই নদী থেকে স্বপ্না দাস (২৯) নামে এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

 

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) দুপুরে লাশটি উদ্ধার করা হয়।  নিহত স্বপ্না দাস উপজেলার দাসেরবাজার পানিসাওয়া গ্রামের অসীম দাসের স্ত্রী।

 

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্বপ্না দাস (২৬) মঙ্গলবার সকালে কাপড় ধুতে সোনাই নদীর ঘাটে যান। এরপর তিনি আর বাড়ি ফিরে না আসায় স্বজনরা খোঁজ নিতে নদীতে গিয়ে তার লাশ ভাসতে দেখেন। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করেছে। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায় পুলিশ। স্বপ্নার শ্বশুর বাড়ির লোকজন জানিয়েছেন-স্বপ্না সাতার জানতেন না। নদীতে কাপড় ধুতে গিয়ে হয়ত তিনি ডুবে মারা গেছেন।

 

বড়লেখা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সঞ্জয় চক্রবর্ত্তী বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।