ঢাকা ১২:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫, ১১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
দুই নম্বরি,বাটপারি করার চিন্তা থাকলে আগেই দল থেকে বের হয়ে যান,ধরা পড়লে কিন্তু খবর আছে- এম নাসের রহমান মৌলভীবাজারে এসএসসি/দাখিল জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের ছা*ত্রশিবিরের সংবর্ধনা এনসিপির নেতৃত্বে আগামীতে বাংলাদেশের ক্ষমতা জনগনের হাতে ফিরিয়ে দিবো জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আন্দোলনে যে সকল ছাত্র জনতা শাহাদাত বরণ করেছেন তাঁদের রূহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা মিথ্যা জবানবন্দির বিরুদ্ধে রাতগাঁও গ্রামে মানববন্ধন মৌলভীবাজার পাহাড়ী টিলা কাটায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা উলুয়াইল ইসলামিয়া আলিম মাদরাসায় ২০২৫ সালের দাখিল পরীক্ষায় কৃতকার্য শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা লন্ডনে মৌলভীবাজার সরকারি কলেজের এইচ এস সি ১৪ ব্যাচের মিলনমেলা জুড়ীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রেস্ট ও সনদপত্র বিতরণ বিএনপিকে জনবিচ্ছিন্ন করতে চেয়েছিলেন স্বৈরাচার শেখ হাসিনা -মৌলভীবাজারে রুহুল কবির রিজভী

পরিবেশ,বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ে শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান 

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:০১:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৪৬৩ বার পড়া হয়েছে

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আজ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের তিনজন কর্মকর্তা কর্মচারীকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।

 

২০২২-২০২৩ অর্থবছরে মন্ত্রণালয়ে শুদ্ধাচার চর্চা ও জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এ পুরস্কার প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের সচিব ডক্টর ফারহিনা আহমেদ প্রধান অতিথি হিসাবে শুদ্ধাচার পুরস্কারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারীদের হাতে এক মাসের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ, একটি সার্টিফিকেট ও একটি ক্রেস্ট তুলে দেন।

মন্ত্রণালয়ের ২য় গ্রেড হতে ৯ম গ্রেড পর্যন্ত কর্মকর্তাদের মধ্য হতে পুরস্কার প্রাপ্ত হয়েছেন মন্ত্রণালয়ের যগ্মসচিব শামিমা বেগম, ১০ম গ্রেড থেকে ১৬তম গ্রেডের মধ্যে পুরস্কারপ্রাপ্ত হয়েছেন ব্যক্তিগত কর্মকর্তা টি. এম. সালাহউদ্দীন এবং ১৭তম থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রাপ্ত হয়েছেন অফিস সহায়ক নন্দন বড়ুয়া। সভায় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ) মো: মিজানুর রহমান এনডিসি এবং অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) ফাহমিদা খানম সহ মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রণালয়ের সচিব ডক্টর ফারহিনা আহমেদ বলেন, একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়তে আমাদের সবাইকে নিবেদিত  হয়ে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, জনগণের সুন্দরভাবে বাঁচার জন্য বায়ুদূষণ, পানিদূষণ-সহ সকল প্রকার পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে  এ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদেরকে যুগোপযোগী উদ্ভাবনী ধারণা বাস্তবায়ন করতে হবে। সরকারি কর্মচারিদের নিজ নিজ দায়বদ্ধতা থেকে সর্বোচ্চ গুরুত্বসহকারে এবং গুনগতমান নিশ্চিতপূর্বক প্রতিযোগিতার সাথে কাজ করতে হবে। দেশের প্রতি ভালবাসা থেকে কাজ করলে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ সহজতর হবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

পরিবেশ,বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ে শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান 

আপডেট সময় ০৪:০১:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৩

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আজ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের তিনজন কর্মকর্তা কর্মচারীকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।

 

২০২২-২০২৩ অর্থবছরে মন্ত্রণালয়ে শুদ্ধাচার চর্চা ও জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এ পুরস্কার প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের সচিব ডক্টর ফারহিনা আহমেদ প্রধান অতিথি হিসাবে শুদ্ধাচার পুরস্কারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারীদের হাতে এক মাসের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ, একটি সার্টিফিকেট ও একটি ক্রেস্ট তুলে দেন।

মন্ত্রণালয়ের ২য় গ্রেড হতে ৯ম গ্রেড পর্যন্ত কর্মকর্তাদের মধ্য হতে পুরস্কার প্রাপ্ত হয়েছেন মন্ত্রণালয়ের যগ্মসচিব শামিমা বেগম, ১০ম গ্রেড থেকে ১৬তম গ্রেডের মধ্যে পুরস্কারপ্রাপ্ত হয়েছেন ব্যক্তিগত কর্মকর্তা টি. এম. সালাহউদ্দীন এবং ১৭তম থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রাপ্ত হয়েছেন অফিস সহায়ক নন্দন বড়ুয়া। সভায় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ) মো: মিজানুর রহমান এনডিসি এবং অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) ফাহমিদা খানম সহ মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রণালয়ের সচিব ডক্টর ফারহিনা আহমেদ বলেন, একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়তে আমাদের সবাইকে নিবেদিত  হয়ে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, জনগণের সুন্দরভাবে বাঁচার জন্য বায়ুদূষণ, পানিদূষণ-সহ সকল প্রকার পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে  এ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদেরকে যুগোপযোগী উদ্ভাবনী ধারণা বাস্তবায়ন করতে হবে। সরকারি কর্মচারিদের নিজ নিজ দায়বদ্ধতা থেকে সর্বোচ্চ গুরুত্বসহকারে এবং গুনগতমান নিশ্চিতপূর্বক প্রতিযোগিতার সাথে কাজ করতে হবে। দেশের প্রতি ভালবাসা থেকে কাজ করলে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ সহজতর হবে।