ঢাকা ১২:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুলিশের গুলিতে মৌলভীবাজারের ইমন অর্থের অভাবে চিকিৎসা চালাতে পারছে না

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:২০:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৪
  • / ১১০৪ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডটকম মৌলভীবাজার সদর উপজেলার  চাঁদনীঘাট ব্রিজ সংলগ্ন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের  ছাত্রছাত্রীদেরকে সহযোগীতা করতে গিয়ে পুলিশের রাবার বুলেটে গুরুত্ব আহত হন মোঃইমন মিয়া (জেন্ট। ইমনের পরিবার আর্থিকভাবে সচ্ছল না থাকায় ইমনের চিকিৎসার জন্য সকলের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন।

 

জানাযায় ৪ আগষ্ট বিকেলে পুলিশ বৈষম্য ছাত্রছাত্রীদের উপর গুলি চালালে প্রায় ৭৬টি বুলেট ইমনের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আগাত প্রাপ্ত হয়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা করা হয় পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে  তাকে সিলেট এম এ জি উসমানী হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। ওসমানী মেডিকেলে বুলেট বের করতে না পারায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়।

ইমনের সহকর্মী জুনায়েদ আহমদ জানান ঢাকা মেডিকেল পৌঁছে ইমার্জেন্সী ডাক্তারের ব্যবস্থাপনায় পরিক্ষা নীরিক্ষা করে জানান এই মুহুর্তে গুলি বাহির করা সম্ভব নয়। বর্তমানে ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ব্যাথার ঔষধ সেবন করতে হবে ব্যাথা কমার পর পরবর্তিতে এসে চিকিৎসা করানোর জন্য। বর্তমানে তিনি নিজ বাড়িতে ডাক্তারের চিকিৎসাপত্র অনুযায়ী চিকিৎসা নিচ্ছেন।

মোঃইমন মিয়া (জেন্টু) মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ৭নং চাঁদনীঘাট ইউনিয়নের পশ্চিম দিগলগজী গ্রামের মৃত ফজলু মিয়ার ছেলে। তিনি স্বেচ্ছাসেবী সংগটন তাকরীম ফাউন্ডেশন মৌলভীবাজারের একজন সদস্য।

যোগাযোগ – 01760-270959

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

পুলিশের গুলিতে মৌলভীবাজারের ইমন অর্থের অভাবে চিকিৎসা চালাতে পারছে না

আপডেট সময় ০৯:২০:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৪

মৌলভীবাজার২৪ ডটকম মৌলভীবাজার সদর উপজেলার  চাঁদনীঘাট ব্রিজ সংলগ্ন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের  ছাত্রছাত্রীদেরকে সহযোগীতা করতে গিয়ে পুলিশের রাবার বুলেটে গুরুত্ব আহত হন মোঃইমন মিয়া (জেন্ট। ইমনের পরিবার আর্থিকভাবে সচ্ছল না থাকায় ইমনের চিকিৎসার জন্য সকলের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন।

 

জানাযায় ৪ আগষ্ট বিকেলে পুলিশ বৈষম্য ছাত্রছাত্রীদের উপর গুলি চালালে প্রায় ৭৬টি বুলেট ইমনের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আগাত প্রাপ্ত হয়। এ সময় তাকে উদ্ধার করে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা করা হয় পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে  তাকে সিলেট এম এ জি উসমানী হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। ওসমানী মেডিকেলে বুলেট বের করতে না পারায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়।

ইমনের সহকর্মী জুনায়েদ আহমদ জানান ঢাকা মেডিকেল পৌঁছে ইমার্জেন্সী ডাক্তারের ব্যবস্থাপনায় পরিক্ষা নীরিক্ষা করে জানান এই মুহুর্তে গুলি বাহির করা সম্ভব নয়। বর্তমানে ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ব্যাথার ঔষধ সেবন করতে হবে ব্যাথা কমার পর পরবর্তিতে এসে চিকিৎসা করানোর জন্য। বর্তমানে তিনি নিজ বাড়িতে ডাক্তারের চিকিৎসাপত্র অনুযায়ী চিকিৎসা নিচ্ছেন।

মোঃইমন মিয়া (জেন্টু) মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ৭নং চাঁদনীঘাট ইউনিয়নের পশ্চিম দিগলগজী গ্রামের মৃত ফজলু মিয়ার ছেলে। তিনি স্বেচ্ছাসেবী সংগটন তাকরীম ফাউন্ডেশন মৌলভীবাজারের একজন সদস্য।

যোগাযোগ – 01760-270959