ঢাকা ০৯:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিক মা-রা গেছেন আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্টিত সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে হেলিকপ্টার যোগে নির্যাতিত শিশুটির ম-র-দে-হ নিজ বাড়িতে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে মৌলভীবাজার স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়কের দলীয় পদ স্থগিত মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবের দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত খলিলপুর ইউনিয়ন পরিষদে গ্রাম আদালত বিষয়ক মতবিনিময় সভা শ্রীমঙ্গল পৌরসভার উদ্যোগে ক্বেরআত প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ ৮ বছর বয়সি সেই শিশুটি মা-রা গেছে ফয়যে বর্ণভী সাবাহী মক্তব বোর্ডের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ মৌলভীবাজারে পেশাজীবি গাড়িচালকদের দক্ষতা ও সচেতনতা প্রশিক্ষণ

মৌলভীবাজার কমছে নদনদীর পানি,বৃষ্টি না হওয়ায় স্বস্তি

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:১৬:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ জুন ২০২৪
  • / ৭৪২ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ মৌলভীবাজার বৃষ্টিপাতের পরিমাণ অনেক কম হওয়ায় এবং গত ৪৮ ঘণ্টায় ভারতের চেরাপুঞ্জিতে কোনো বৃষ্টিপাত না হওয়ায় সিলেটসহ মৌলভীবাজার জেলার নদনদীর পানি কমতে শুরু করেছে। এতে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। তবে এখনো সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর ছয় পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

শুক্রবার (২১ জুন) সকাল থেকে মৌলভীবাজার আকাশ ছিল রোদ ঝলমলে।

এদিকে বৃষ্টি না হওয়ায় স্বস্তি ফিরেছে বন্যাক্রান্ত মানুষের মধ্যে। জেলাসহ ভিবিন্ন উপজেলা গুলোতে বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়া বাসাবাড়ির পানিও কমতে শুরু করেছে। পানি কমলেও ভোগান্তি বেড়েছে বানবাসী মানুষের।

বন্যাকবলিত জেলার ৭টি উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌর শহরের অধিকাংশ মানুষ। এর মধ্যে অন্যতম বন্যাকবলিত জেলার বড়লেখা, কুলাউড়া, জুড়ী উপজেলার হাকালুকি হাওর তীরের মানুষ। মনু, ধলাই ও কুশিয়ারা নদীর তীরবর্তী রাজনগর, সদর উপজেলা ও কমলগঞ্জ উপজেলার লোকজনও বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

মৌলভীবাজার কমছে নদনদীর পানি,বৃষ্টি না হওয়ায় স্বস্তি

আপডেট সময় ০৯:১৬:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ জুন ২০২৪

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ মৌলভীবাজার বৃষ্টিপাতের পরিমাণ অনেক কম হওয়ায় এবং গত ৪৮ ঘণ্টায় ভারতের চেরাপুঞ্জিতে কোনো বৃষ্টিপাত না হওয়ায় সিলেটসহ মৌলভীবাজার জেলার নদনদীর পানি কমতে শুরু করেছে। এতে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। তবে এখনো সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর ছয় পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

শুক্রবার (২১ জুন) সকাল থেকে মৌলভীবাজার আকাশ ছিল রোদ ঝলমলে।

এদিকে বৃষ্টি না হওয়ায় স্বস্তি ফিরেছে বন্যাক্রান্ত মানুষের মধ্যে। জেলাসহ ভিবিন্ন উপজেলা গুলোতে বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়া বাসাবাড়ির পানিও কমতে শুরু করেছে। পানি কমলেও ভোগান্তি বেড়েছে বানবাসী মানুষের।

বন্যাকবলিত জেলার ৭টি উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌর শহরের অধিকাংশ মানুষ। এর মধ্যে অন্যতম বন্যাকবলিত জেলার বড়লেখা, কুলাউড়া, জুড়ী উপজেলার হাকালুকি হাওর তীরের মানুষ। মনু, ধলাই ও কুশিয়ারা নদীর তীরবর্তী রাজনগর, সদর উপজেলা ও কমলগঞ্জ উপজেলার লোকজনও বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছেন।