মৌলভীবাজার জেলায় নাগরিক প্লাটফর্ম এর ত্রৈমাসিক সভা
- আপডেট সময় ১১:৫৫:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০২৪
- / ৩১৮ বার পড়া হয়েছে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, সন্ত্রাসমুক্ত একটি সহনশীল সমাজ গঠন ও সামাজিক উন্নয়নমূলক কার্যক্রমে যুবদের নেতৃত্ব বিকাশে দক্ষতা বৃদ্ধি করার কল্পে মৌলভীবাজার জেলায় নাগরিক প্লাটফর্ম এর ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ মার্চ শনিবার ২০২৪ মৌলভীবাজার জেলার গার্ল গাইডস্ হলরুমে সকাল ১১টায় বে–সরকারি উন্নয়ন সংস্থা রূপান্তর এর আয়োজনে আস্থা প্রকল্পের আওতায় মৌলভীবাজার জেলায় নাগরিক প্লাটফর্ম এর ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলার নাগরিক প্লাটফর্ম এর আহবায়ক সাংবাদিক জনাব নজরুল ইসলাম মুহিব , সভা সঞ্চালনা নাগরিক প্লাটফর্ম এর সদস্য সচিব মিসেস মাধুরী মজুমদার. সভায় স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন সিলেট ক্লাস্টার কো–অর্ডিনেটর, রূপান্তর এর জনাব হাসান তারেক।
সভার শুরুতে নাগরিক নেতৃবৃন্দ যুবফোরামের সাথে উপজেলা ভিত্তিক মতবিনিময়ের অভিজ্ঞতা আলোচনা করেন। বক্তারা বলেন যে চা বাগান, আদিবাসি, সংখ্যালঘু ও প্রান্তিক যুবরা আগে কারোর সামনে তাদের এলাকার সমস্যার কথা বলতে সাহস পেত না । এখন যুবফোরামের সদস্য হয়ে তারা নাগরিক ফোরামের সদস্যদের সামনে তাদের অধিকারের কথা বলছে। এরই মাধ্যমে বোঝা যায় তারা এগিয়ে আসতে চায় । সভায় নাগরিক প্লাটফর্ম এর সদস্যরা গ্রুপ কাজের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সমাজ উন্নয়ন মূলক কাজে যুবদের কীভাবে সম্পৃক্ত করা যায় এবং প্রান্তিক ও অসহায় জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তার নিশ্চিতকরনে নাগরিক প্লাটফর্ম এর ভূমিকা কী হবে সেই বিষয়ে উপস্থাপন এবং আলোচনা করেন। পাশাপাশি নাগরিক প্লাটফর্ম এর দায়িত্ব ও কাজ নির্ধারণ করেন।
সভায় বক্তব্য প্রদান করেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, জনাব এ্যাড. মগবুল হোসেন, রেডিও পল্লি কন্ঠ এর সিনিয়র স্টেশন ম্যনেজার জনাব মেহেদি হাসান, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা জনাব জসিম উদ্দিন, দৈনিক প্রথম আলো এর স্টাফ রিপোর্টার জনাব আকমল হোসেন নিপু, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আ স ম ছালেহ সোহেল, নারী নেত্রী মুন্না দেব রায়,¡, এহসানা চৌধুরী, অপরাজিতা রায়, এ্যড. আব্দুল ওয়াহিদ, অধ্যাপক আস আব্দুল্লাহ, রূপান্তরের মনিটরিং এন্ড রিপোর্টিং অফিসার লাইলি আক্তার ও জেলা সমন্বয়কারী মুনজিলা প্রমুখ ব্যক্তিবর্গ।
উল্লেখ্য যে আস্থা”প্রকল্পটি সুইস এজেন্সি ফর ডেভলপমেন্ট এন্ড কোঅপারেশন (এসডিসি) এর আর্থিক সহযোগিতায় রূপান্তর বাংলাদেশের ১৮টি জেলার ১৪৭টি উপজেলায় বাস্তবায়ন করছে।