ঢাকা ০১:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
মৌলভীবাজারে ব্যবসায়ী রুবেল হ/ত্যা/কা/ণ্ডে/র ঘটনায় মূল আসামি গ্রে/প্তা/র,আলামত উদ্ধার হাজীপুরে জব্দ করা ১৩ কোটি টাকার বালু প্রকাশ্য নিলাম স্থগিত জুড়ী উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সম্পন্ন সভাপতি রেজা, সম্পাদক মতিউর সিলেটে জিপিস্টার পার্টনারদের স্বীকৃতি দিলো গ্রামীণফোন বিএনপি যদি রাস্ট্র ক্ষমতায় যায় তাহলে আমরা এই পুলিশ কে বিএনপির পুলিশ বানাবো না – জি কে গউছ সিলেটে পাথর লু ট,প্রশাসনের বি রু দ্ধে শুরু হচ্ছে অ্যাকশন ডাক্তারদের চেম্বারে ওষুধ কোম্পানির দৌরাত্ম্য: ভুক্তভোগী রোগীরা বাংলাদেশে সব সময়ই হিন্দু মুসলমান সম্প্রীতির সাথে বসবাস করে আসছে — এম নাসের রহমান জনগণ কে নিয়ে চলার দল বিএনপি। বিএনপি পেছন দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ায় বিশ্বাস করে না: বড়লেখায় ডা: জাহিদ বিশ্বের ১০ সুন্দরী

মৌলভীবাজারে ব্যবসায়ী রুবেল হ/ত্যা/কা/ণ্ডে/র ঘটনায় মূল আসামি গ্রে/প্তা/র,আলামত উদ্ধার

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০১:৫০:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫
  • / ২ বার পড়া হয়েছে

গত ৭ আগস্ট সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিট থেকে ৭টা ০৫ মিনিটের মধ্যে মৌলভীবাজার শহরের শমসেরনগর রোডে সিএনজি স্ট্যান্ড সংলগ্ন এফ রহমান ট্রেডিং নামে একটি হার্ডওয়্যার ও স্টেশনারি দোকানে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা প্রবেশ করে দোকান মালিক শাহ ফয়জুর রহমান ওরফে রুবেল (৫৫)-কে ধারালো অস্ত্র দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করে হত্যা করে।

ঘটনার পর নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে মৌলভীবাজার সদর মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। (মামলা নম্বর-১৮, তারিখ: ৯ আগস্ট ২০২৫, ধারা: ৩০২/৩৪
পেনাল কোড)।

ভিকটিমঃ-
শাহ ফয়জুর রহমান @ রুবেল (৫৫), পিতা-মৃত শাহ আঃ গফুর, মাতা-মৃত মালেকা বেগম, সাং-গোবিন্দপুর, কাদিপুর ইউপি, থানা-কুলাউড়া, বর্তমান ঠিকানা-শ্যামলী আবাসিক এলাকা, থানা ও জেলা-মৌলভীবাজার। তিনি শমসেরনগর রোডস্থ সিএনজি ষ্ট্যান্ডে এফ রহমান ট্রেডিং নামীয় হার্ডওয়ার ও ষ্টেশনারী দোকানের মালিক।

আসামি জুহেল মিয়া ওরফে জুয়েল ওরফে আলিফ (২২), পিতা-সুহেল মিয়া, সাং-লইয়ারকুল, থানা-শ্রীমঙ্গল, জেলা-মৌলভীবাজার।

পুলিশের তদন্ত কার্যক্রম ও আসামি গ্রেফতারঃ ঘটনার পর পরই মৌলভীবাজার জেলার পুলিশ সুপার জনাব এম. কে. এইচ. জাহাঙ্গীর হোসেন, পিপিএম-সেবা এর নির্দেশনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার( ক্রাইম এন্ড অপস) নোবেল চাকমা এবং সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল খয়ের, সদর থানার ওসি গাজী মাহবুবুর রহমান, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ মিনহাজ উদ্দিন এবং জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসির সমন্বয়ে একাধিক টিম গঠন করে তদন্ত কার্যক্রম শুরু হয়।
পুলিশ ঘটনাস্থল এবং এর আশেপাশের পুরো এলাকা পরিদর্শন করে ঘটনার সংক্রান্ত সাক্ষ্য প্রমান সংগ্রহ করে এবং ভিকটিমের পরিবার, স্থানীয় ব্যবসায়ীসহ প্রত্যক্ষদর্শী ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করে।
তদন্তের অংশ হিসেবে পুলিশ ঘটনার দিন হত্যাকাণ্ডের পর ঘটনাস্থল ত্যাগের সময় ব্যবহৃত একটি অটোরিকশার চালককে শনাক্ত করে এবং তার কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করে। পরবর্তীতে প্রাপ্ত তথ্য ও বিভিন্ন ডিজিটাল সাক্ষ্য প্রমাণ বিশ্লেষণ করে হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তির ছবি সংগ্রহ করা হয়। সন্দিগ্ধ ব্যক্তিতে শনাক্ত করার উদ্দেশ্যে মৌলভীবাজার সদরসহ পুরো জেলা এমনকি পার্শ্ববর্তী হবিগঞ্জ ও সিলেটেও পুলিশের কয়েকটি টিম কাজ করে। সেই প্রেক্ষিতে আমাদের টিম শ্রীমঙ্গল থানা এলাকায় সেই সন্দিগ্ধ ব্যক্তিকে জুহেল মিয়া ওরফে জুয়েল ওরফে আলিফ হিসেবে শনাক্ত করেন। জুহেল মিয়ার হাতে একটি ব্যান্ডেজ তাকে শনাক্ত করতে আমাদের সাহায্য করে। সে শ্রীমঙ্গল উপজেলার লইয়ারকুল গ্রামের সুহেল মিয়ার ছেলে। শনাক্তমতে তাকে ১৭ আগস্ট দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে তার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়।

তদন্তে প্রাপ্ত তথ্যঃ গ্রেফতারকৃত ব্যক্তি জুহেল মিয়া আগে একটি মিষ্টির দোকানে কাজ করতো। বর্তমানে বেকার এবং হতাশাগ্রস্ত। তার পরিবারের আর্থিক অবস্থাও শোচনীয়। বাবা সুহেল মিয়া দিনমজুর হিসেবে কাজ করে। মূলত আর্থিক কষ্ট মেটানোর জন্য ছিনতাইয়ের মত অপরাধের পথ বেছে নেয়। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জুহেল মিয়া স্বীকার করে যে, সে চুরি বা ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে ৬ আগস্ট মৌলভীবাজার শহরে আসে, পুরো শহর ঘুরে কিন্তু সুবিধাজনক পরিস্থিতি না পেয়ে ফিরে যায়। পরদিন ৭ আগস্ট বিকেলে আবার শহরে ফিরে আসে এবং কুসুমবাগ এলাকায় নেমে সাইফুর রহমান রোড হয়ে শমসেরনগর রোডের দিকে হেঁটে যায়। সে মূলত একটু নিরিবিলি এলাকায় লোকজন কম এমন দোকান খুঁজছিল। পথিমধ্যে দোকানগুলো লক্ষ্য করতে থাকে এবং “দি নিউ আরপি হার্ডওয়্যার” নামের দোকান থেকে ২টি এলবো ও একটি সাসপেনশন গ্লু কিনে সুযোগের জন্য কিছুক্ষণ অবস্থান করে ‍। সেখানে লোকজন বেশী থাকায় সুয়োগ না পেয়ে সে চলে যায়। পরে পাশের “এফ রহমান ট্রেডিং” দোকানে দোকান মালিক রুবেলকে একা দেখে ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা করে। সেসময় রুবেল মিয়া নামাজে থাকায় জুহেল কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে। নামাজ শেষ হলে সে ক্রেতা সেজে দোকানে প্রবেশ করে এবং রঙ কেনার কথা বলে দোকানের ক্যাশ থেকে রুবেল মিয়াকে দোকানের ভিতরের অংশে নিয়ে যায়। সেখানে গিয়ে তাকে ধারালো ছুরি দিয়ে আঘাত করে। রুবেল মিয়া তাকে বাঁধা প্রদানের চেষ্টা করলে সে ছুরি দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে এবং দোকানের ক্যাশ বাক্স থেকে ১,১০০ টাকা নিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়।

উদ্ধার – ১। হত্যাকান্ডের সময় আসামি কর্তৃক ব্যবহৃত মাস্ক ও জুতা ২। হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ধারালো ছুরি ( আসামির দেখানো মতে)ন৩। রিকশাচালককে রিকশা ভাড়ার জন্য আসামি কর্তৃক প্রদত্ত রক্তমাখা ২০ টাকার নোট ৪। ২টি এলবো ও একটি সাসপেনশন গ্লু, যা “দি নিউ আরপি হার্ডওয়্যার দোকান থেকে আসামি ক্রয় করেছিল। ৫। দোকানের ক্যাশ কাউন্টার থেকে একটি রক্তমাখা ফাইল

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

মৌলভীবাজারে ব্যবসায়ী রুবেল হ/ত্যা/কা/ণ্ডে/র ঘটনায় মূল আসামি গ্রে/প্তা/র,আলামত উদ্ধার

আপডেট সময় ০১:৫০:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫

গত ৭ আগস্ট সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিট থেকে ৭টা ০৫ মিনিটের মধ্যে মৌলভীবাজার শহরের শমসেরনগর রোডে সিএনজি স্ট্যান্ড সংলগ্ন এফ রহমান ট্রেডিং নামে একটি হার্ডওয়্যার ও স্টেশনারি দোকানে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা প্রবেশ করে দোকান মালিক শাহ ফয়জুর রহমান ওরফে রুবেল (৫৫)-কে ধারালো অস্ত্র দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করে হত্যা করে।

ঘটনার পর নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে মৌলভীবাজার সদর মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। (মামলা নম্বর-১৮, তারিখ: ৯ আগস্ট ২০২৫, ধারা: ৩০২/৩৪
পেনাল কোড)।

ভিকটিমঃ-
শাহ ফয়জুর রহমান @ রুবেল (৫৫), পিতা-মৃত শাহ আঃ গফুর, মাতা-মৃত মালেকা বেগম, সাং-গোবিন্দপুর, কাদিপুর ইউপি, থানা-কুলাউড়া, বর্তমান ঠিকানা-শ্যামলী আবাসিক এলাকা, থানা ও জেলা-মৌলভীবাজার। তিনি শমসেরনগর রোডস্থ সিএনজি ষ্ট্যান্ডে এফ রহমান ট্রেডিং নামীয় হার্ডওয়ার ও ষ্টেশনারী দোকানের মালিক।

আসামি জুহেল মিয়া ওরফে জুয়েল ওরফে আলিফ (২২), পিতা-সুহেল মিয়া, সাং-লইয়ারকুল, থানা-শ্রীমঙ্গল, জেলা-মৌলভীবাজার।

পুলিশের তদন্ত কার্যক্রম ও আসামি গ্রেফতারঃ ঘটনার পর পরই মৌলভীবাজার জেলার পুলিশ সুপার জনাব এম. কে. এইচ. জাহাঙ্গীর হোসেন, পিপিএম-সেবা এর নির্দেশনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার( ক্রাইম এন্ড অপস) নোবেল চাকমা এবং সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল খয়ের, সদর থানার ওসি গাজী মাহবুবুর রহমান, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ মিনহাজ উদ্দিন এবং জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসির সমন্বয়ে একাধিক টিম গঠন করে তদন্ত কার্যক্রম শুরু হয়।
পুলিশ ঘটনাস্থল এবং এর আশেপাশের পুরো এলাকা পরিদর্শন করে ঘটনার সংক্রান্ত সাক্ষ্য প্রমান সংগ্রহ করে এবং ভিকটিমের পরিবার, স্থানীয় ব্যবসায়ীসহ প্রত্যক্ষদর্শী ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করে।
তদন্তের অংশ হিসেবে পুলিশ ঘটনার দিন হত্যাকাণ্ডের পর ঘটনাস্থল ত্যাগের সময় ব্যবহৃত একটি অটোরিকশার চালককে শনাক্ত করে এবং তার কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করে। পরবর্তীতে প্রাপ্ত তথ্য ও বিভিন্ন ডিজিটাল সাক্ষ্য প্রমাণ বিশ্লেষণ করে হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তির ছবি সংগ্রহ করা হয়। সন্দিগ্ধ ব্যক্তিতে শনাক্ত করার উদ্দেশ্যে মৌলভীবাজার সদরসহ পুরো জেলা এমনকি পার্শ্ববর্তী হবিগঞ্জ ও সিলেটেও পুলিশের কয়েকটি টিম কাজ করে। সেই প্রেক্ষিতে আমাদের টিম শ্রীমঙ্গল থানা এলাকায় সেই সন্দিগ্ধ ব্যক্তিকে জুহেল মিয়া ওরফে জুয়েল ওরফে আলিফ হিসেবে শনাক্ত করেন। জুহেল মিয়ার হাতে একটি ব্যান্ডেজ তাকে শনাক্ত করতে আমাদের সাহায্য করে। সে শ্রীমঙ্গল উপজেলার লইয়ারকুল গ্রামের সুহেল মিয়ার ছেলে। শনাক্তমতে তাকে ১৭ আগস্ট দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে তার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়।

তদন্তে প্রাপ্ত তথ্যঃ গ্রেফতারকৃত ব্যক্তি জুহেল মিয়া আগে একটি মিষ্টির দোকানে কাজ করতো। বর্তমানে বেকার এবং হতাশাগ্রস্ত। তার পরিবারের আর্থিক অবস্থাও শোচনীয়। বাবা সুহেল মিয়া দিনমজুর হিসেবে কাজ করে। মূলত আর্থিক কষ্ট মেটানোর জন্য ছিনতাইয়ের মত অপরাধের পথ বেছে নেয়। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জুহেল মিয়া স্বীকার করে যে, সে চুরি বা ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে ৬ আগস্ট মৌলভীবাজার শহরে আসে, পুরো শহর ঘুরে কিন্তু সুবিধাজনক পরিস্থিতি না পেয়ে ফিরে যায়। পরদিন ৭ আগস্ট বিকেলে আবার শহরে ফিরে আসে এবং কুসুমবাগ এলাকায় নেমে সাইফুর রহমান রোড হয়ে শমসেরনগর রোডের দিকে হেঁটে যায়। সে মূলত একটু নিরিবিলি এলাকায় লোকজন কম এমন দোকান খুঁজছিল। পথিমধ্যে দোকানগুলো লক্ষ্য করতে থাকে এবং “দি নিউ আরপি হার্ডওয়্যার” নামের দোকান থেকে ২টি এলবো ও একটি সাসপেনশন গ্লু কিনে সুযোগের জন্য কিছুক্ষণ অবস্থান করে ‍। সেখানে লোকজন বেশী থাকায় সুয়োগ না পেয়ে সে চলে যায়। পরে পাশের “এফ রহমান ট্রেডিং” দোকানে দোকান মালিক রুবেলকে একা দেখে ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা করে। সেসময় রুবেল মিয়া নামাজে থাকায় জুহেল কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে। নামাজ শেষ হলে সে ক্রেতা সেজে দোকানে প্রবেশ করে এবং রঙ কেনার কথা বলে দোকানের ক্যাশ থেকে রুবেল মিয়াকে দোকানের ভিতরের অংশে নিয়ে যায়। সেখানে গিয়ে তাকে ধারালো ছুরি দিয়ে আঘাত করে। রুবেল মিয়া তাকে বাঁধা প্রদানের চেষ্টা করলে সে ছুরি দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে এবং দোকানের ক্যাশ বাক্স থেকে ১,১০০ টাকা নিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়।

উদ্ধার – ১। হত্যাকান্ডের সময় আসামি কর্তৃক ব্যবহৃত মাস্ক ও জুতা ২। হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ধারালো ছুরি ( আসামির দেখানো মতে)ন৩। রিকশাচালককে রিকশা ভাড়ার জন্য আসামি কর্তৃক প্রদত্ত রক্তমাখা ২০ টাকার নোট ৪। ২টি এলবো ও একটি সাসপেনশন গ্লু, যা “দি নিউ আরপি হার্ডওয়্যার দোকান থেকে আসামি ক্রয় করেছিল। ৫। দোকানের ক্যাশ কাউন্টার থেকে একটি রক্তমাখা ফাইল