ঢাকা ১২:১০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ১২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
গৌরব,ঐতিহ্য,সংগ্রাম ও সাফল্যের ৪৭ বছর উদযাপন মৌলভীবাজারে জেলা যুবদলের বর্ণাঢ্য র‍্যালি গণভোট আয়োজন সহ ছয় দফা দাবি খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল মৌলভীবাজারের কারাতে চমকপ্রদ সাফল্য ৪ সোনাসহ মোট ২০ পদক মৌলভীবাজার জেলা জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত কুলাউড়ায় সড়ক দু র্ঘ ট না য় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃ ত্যু মৌলভীবাজারে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম বেগবান করতে বিশেষ সভা ৪ দিনব্যাপী বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের আয়োজনে মৌলভীবাজারে ভ্রাম্যমান বইমেলা শুরু শ্রীমঙ্গলে নিরাপদ মহাসড়ক ব্যবস্থাপনা ও দুর্ঘটনা প্রতিরোধে মতবিনিময় সভা শ্রীমঙ্গল থেকে অপহৃত কিশোরী উদ্ধার,ভিকটিমের খালাসহ গ্রে ফ তা র -৪ কুলাউড়ায় বিশেষ অভিযানে ১৪ আসামী গ্রে/ফ/তা র

মৌলভীবাজারের কারাতে চমকপ্রদ সাফল্য ৪ সোনাসহ মোট ২০ পদক

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:২৮:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
  • / ১৩৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশের ক্রীড়া জগতে এক নতুন অধ্যায় যোগ হলো মৌলভীবাজার জেলা ক্রীড়া সংস্থার কারাতে অসাধারণ অর্জনের মাধ্যমে। ২৩ থেকে ২৫ অক্টোবর মিরপুরের শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ৪র্থ জাতীয় জুনিয়র ও সিনিয়র সিতোরিউ কারাতে প্রতিযোগিতায় এই সংস্থা ৪টি স্বর্ণ, ১টি রৌপ্য এবং ১৫টি তাম্র পদক অর্জন করে সকলকে মুগ্ধ করেছে। এই অর্জন শুধুমাত্র স্থানীয় ক্রীড়া উন্নয়নের এক মাইলফলকই নয়, বরং তরুণ প্রজন্মের সম্ভাবনার প্রমাণ।

প্রতিযোগিতায় মৌলভীবাজারের দলের টিম কোচের দায়িত্ব পালন করেন সেন্সি উত্তম পাল, যিনি তার দক্ষ নেতৃত্বে দলকে এই উচ্চতায় নিয়ে এসেছেন। টিম ম্যানেজার হিসেবে জনাব হাসানের অক্লান্ত পরিশ্রমও এই সাফল্যে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করেছে। সেন্সি উত্তম পাল বলেন, “আমাদের তরুণ কারাতেকাদের নিষ্ঠা এবং কঠোর পরিশ্রমই এই ফলাফলের মূল চালিকাশক্তি। এটি আমাদের জেলার ক্রীড়া অবকাঠামোর উন্নয়নের জন্য একটি শক্তিশালী বার্তা।

স্বর্ণঝলক: চার তরুণ তারকার উত্থান সবচেয়ে আলোচিত অংশ ছিল সোনা জয়ের মুহূর্তগুলো। দ্বিতীয়বারের মতো স্বর্ণপদক অর্জন করেন প্রিন্স পাল, যিনি তার অসাধারণ দক্ষতা দিয়ে প্রতিযোগিতার হাইলাইট হয়ে উঠেছেন। অন্যান্য স্বর্ণজয়ীদের মধ্যে রয়েছেন গুঞ্জন নাগ, অর্প দও এবং সমিরন মালাকার। নারী শাখায় তৃষা দে তার ক্যাটা এবং কুমিতে অসাধারণ পারফরম্যান্স দেখিয়ে সোনা নিয়ে ফিরেছেন। এই চার সোনা মৌলভীবাজারের কারাতের ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল করে তুলেছে।

রৌপ্য ও তাম্রের ঝলকানি: ১৬ পদকের সম্মিলিত গৌরব
এছাড়া, একটি রৌপ্য পদক অর্জন করেছেন ব্রাঞ্চ শাখার খেলোয়াড়রা, যা দলের সামগ্রিক শক্তির প্রমাণ। তাম্র পদকের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন সাতজন খেলোয়াড়: ইয়ান, এনায়া, সৌমিত্র, কর্ণব, বর্ষণ, হূরাইন এবং তানজিম আলম গাজী। এছাড়াও, মোহনা পাল, পাপ্লু দও, পার্থ দও, পড়শি দে, রীক্তি দে, চয়ন দে এবং নয়ন দে তাদের অক্লান্ত চেষ্টায় তাম্র পদক নিয়ে দলের পয়েন্ট টেবিলকে সমৃদ্ধ করেছেন। মোট ১৫টি তাম্র পদক এই দলকে জাতীয় পর্যায়ে একটি শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
এই প্রতিযোগিতা মৌলভীবাজারের কারাতে চমকপ্রদ সাফল্য:
৪র্থ জাতীয় জুনিয়র ও সিনিয়র সিতোরিউ কারাতে ৪ সোনাসহ মোট ২০ পদক ঢাকা, ২৭ অক্টোবর ২০২৫: বাংলাদেশের ক্রীড়া জগতে এক নতুন অধ্যায় যোগ হলো মৌলভীবাজার জেলা ক্রীড়া সংস্থার কারাতে অসাধারণ অর্জনের মাধ্যমে। ২৩ থেকে ২৫ অক্টোবর মিরপুরের শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ৪র্থ জাতীয় জুনিয়র ও সিনিয়র সিতোরিউ কারাতে প্রতিযোগিতায় এই সংস্থা ৪টি স্বর্ণ, ১টি রৌপ্য এবং ১৫টি তাম্র পদক অর্জন করে সকলকে মুগ্ধ করেছে। এই অর্জন শুধুমাত্র স্থানীয় ক্রীড়া উন্নয়নের এক মাইলফলকই নয়, বরং তরুণ প্রজন্মের সম্ভাবনার প্রমাণ।

প্রতিযোগিতায় মৌলভীবাজারের দলের টিম কোচের দায়িত্ব পালন করেন সেন্সি উত্তম পাল, যিনি তার দক্ষ নেতৃত্বে দলকে এই উচ্চতায় নিয়ে এসেছেন। টিম ম্যানেজার হিসেবে জনাব হাসানের অক্লান্ত পরিশ্রমও এই সাফল্যে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করেছে। সেন্সি উত্তম পাল বলেন, “আমাদের তরুণ কারাতেকাদের নিষ্ঠা এবং কঠোর পরিশ্রমই এই ফলাফলের মূল চালিকাশক্তি। এটি আমাদের জেলার ক্রীড়া অবকাঠামোর উন্নয়নের জন্য একটি শক্তিশালী বার্তা।

স্বর্ণঝলক: চার তরুণ তারকার উত্থান সবচেয়ে আলোচিত অংশ ছিল সোনা জয়ের মুহূর্তগুলো। দ্বিতীয়বারের মতো স্বর্ণপদক অর্জন করেন প্রিন্স পাল, যিনি তার অসাধারণ দক্ষতা দিয়ে প্রতিযোগিতার হাইলাইট হয়ে উঠেছেন। অন্যান্য স্বর্ণজয়ীদের মধ্যে রয়েছেন গুঞ্জন নাগ, অর্প দও এবং সমিরন মালাকার। নারী শাখায় তৃষা দে তার ক্যাটা এবং কুমিতে অসাধারণ পারফরম্যান্স দেখিয়ে সোনা নিয়ে ফিরেছেন। এই চার সোনা মৌলভীবাজারের কারাতের ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল করে তুলেছে।

রৌপ্য ও তাম্রের ঝলকানি: ১৬ পদকের সম্মিলিত গৌরব
এছাড়া, একটি রৌপ্য পদক অর্জন করেছেন ব্রাঞ্চ শাখার খেলোয়াড়রা, যা দলের সামগ্রিক শক্তির প্রমাণ। তাম্র পদকের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন সাতজন খেলোয়াড়: ইয়ান, এনায়া, সৌমিত্র, কর্ণব, বর্ষণ, হূরাইন এবং তানজিম আলম গাজী। এছাড়াও, মোহনা পাল, পাপ্লু দও, পার্থ দও, পড়শি দে, রীক্তি দে, চয়ন দে এবং নয়ন দে তাদের অক্লান্ত চেষ্টায় তাম্র পদক নিয়ে দলের পয়েন্ট টেবিলকে সমৃদ্ধ করেছেন। মোট ১৫টি তাম্র পদক এই দলকে জাতীয় পর্যায়ে একটি শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

এই প্রতিযোগিতা বাংলাদেশ কারাতে সিতোরিউ ফেডারেশন আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে শত শত খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেছিল। মৌলভীবাজারের এই অর্জন স্থানীয় ক্রীড়া উন্নয়নের জন্য একটি অনুপ্রেরণা, এবং এটি জেলার তরুণদের মধ্যে কারাতের প্রতি আগ্রহ বাড়াতে সাহায্য করবে বলে আশা করা যাচ্ছে। স্থানীয় ক্রীড়া কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই সাফল্যের ভিত্তিতে আগামী বছর আরও বড় লক্ষ্য নিয়ে প্রস্তুতি শুরু করা হবে।

মৌলভীবাজারের কারাতে এই জয় শুধু পদকের সংখ্যা নয়, বরং একটি জেলার সম্ভাবনার প্রতীক। এই তরুণ তারকাদের অভিনন্দন জানালে বলা যায়, বাংলাদেশের ক্রীড়া মঞ্চে মৌলভীবাজারের নাম উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে! কারাতে ফেডারেশনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে শত শত খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেছিল। মৌলভীবাজারের এই অর্জন স্থানীয় ক্রীড়া উন্নয়নের জন্য একটি অনুপ্রেরণা, এবং এটি জেলার তরুণদের মধ্যে কারাতের প্রতি আগ্রহ বাড়াতে সাহায্য করবে বলে আশা করা যাচ্ছে। স্থানীয় ক্রীড়া কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই সাফল্যের ভিত্তিতে আগামী বছর আরও বড় লক্ষ্য নিয়ে প্রস্তুতি শুরু করা হবে।

মৌলভীবাজারের কারাতে এই জয় শুধু পদকের সংখ্যা নয়, বরং একটি জেলার সম্ভাবনার প্রতীক। এই তরুণ তারকাদের অভিনন্দন জানালে বলা যায়, বাংলাদেশের ক্রীড়া মঞ্চে মৌলভীবাজারের নাম উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে!

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

মৌলভীবাজারের কারাতে চমকপ্রদ সাফল্য ৪ সোনাসহ মোট ২০ পদক

আপডেট সময় ০৯:২৮:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫

বাংলাদেশের ক্রীড়া জগতে এক নতুন অধ্যায় যোগ হলো মৌলভীবাজার জেলা ক্রীড়া সংস্থার কারাতে অসাধারণ অর্জনের মাধ্যমে। ২৩ থেকে ২৫ অক্টোবর মিরপুরের শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ৪র্থ জাতীয় জুনিয়র ও সিনিয়র সিতোরিউ কারাতে প্রতিযোগিতায় এই সংস্থা ৪টি স্বর্ণ, ১টি রৌপ্য এবং ১৫টি তাম্র পদক অর্জন করে সকলকে মুগ্ধ করেছে। এই অর্জন শুধুমাত্র স্থানীয় ক্রীড়া উন্নয়নের এক মাইলফলকই নয়, বরং তরুণ প্রজন্মের সম্ভাবনার প্রমাণ।

প্রতিযোগিতায় মৌলভীবাজারের দলের টিম কোচের দায়িত্ব পালন করেন সেন্সি উত্তম পাল, যিনি তার দক্ষ নেতৃত্বে দলকে এই উচ্চতায় নিয়ে এসেছেন। টিম ম্যানেজার হিসেবে জনাব হাসানের অক্লান্ত পরিশ্রমও এই সাফল্যে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করেছে। সেন্সি উত্তম পাল বলেন, “আমাদের তরুণ কারাতেকাদের নিষ্ঠা এবং কঠোর পরিশ্রমই এই ফলাফলের মূল চালিকাশক্তি। এটি আমাদের জেলার ক্রীড়া অবকাঠামোর উন্নয়নের জন্য একটি শক্তিশালী বার্তা।

স্বর্ণঝলক: চার তরুণ তারকার উত্থান সবচেয়ে আলোচিত অংশ ছিল সোনা জয়ের মুহূর্তগুলো। দ্বিতীয়বারের মতো স্বর্ণপদক অর্জন করেন প্রিন্স পাল, যিনি তার অসাধারণ দক্ষতা দিয়ে প্রতিযোগিতার হাইলাইট হয়ে উঠেছেন। অন্যান্য স্বর্ণজয়ীদের মধ্যে রয়েছেন গুঞ্জন নাগ, অর্প দও এবং সমিরন মালাকার। নারী শাখায় তৃষা দে তার ক্যাটা এবং কুমিতে অসাধারণ পারফরম্যান্স দেখিয়ে সোনা নিয়ে ফিরেছেন। এই চার সোনা মৌলভীবাজারের কারাতের ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল করে তুলেছে।

রৌপ্য ও তাম্রের ঝলকানি: ১৬ পদকের সম্মিলিত গৌরব
এছাড়া, একটি রৌপ্য পদক অর্জন করেছেন ব্রাঞ্চ শাখার খেলোয়াড়রা, যা দলের সামগ্রিক শক্তির প্রমাণ। তাম্র পদকের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন সাতজন খেলোয়াড়: ইয়ান, এনায়া, সৌমিত্র, কর্ণব, বর্ষণ, হূরাইন এবং তানজিম আলম গাজী। এছাড়াও, মোহনা পাল, পাপ্লু দও, পার্থ দও, পড়শি দে, রীক্তি দে, চয়ন দে এবং নয়ন দে তাদের অক্লান্ত চেষ্টায় তাম্র পদক নিয়ে দলের পয়েন্ট টেবিলকে সমৃদ্ধ করেছেন। মোট ১৫টি তাম্র পদক এই দলকে জাতীয় পর্যায়ে একটি শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
এই প্রতিযোগিতা মৌলভীবাজারের কারাতে চমকপ্রদ সাফল্য:
৪র্থ জাতীয় জুনিয়র ও সিনিয়র সিতোরিউ কারাতে ৪ সোনাসহ মোট ২০ পদক ঢাকা, ২৭ অক্টোবর ২০২৫: বাংলাদেশের ক্রীড়া জগতে এক নতুন অধ্যায় যোগ হলো মৌলভীবাজার জেলা ক্রীড়া সংস্থার কারাতে অসাধারণ অর্জনের মাধ্যমে। ২৩ থেকে ২৫ অক্টোবর মিরপুরের শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ৪র্থ জাতীয় জুনিয়র ও সিনিয়র সিতোরিউ কারাতে প্রতিযোগিতায় এই সংস্থা ৪টি স্বর্ণ, ১টি রৌপ্য এবং ১৫টি তাম্র পদক অর্জন করে সকলকে মুগ্ধ করেছে। এই অর্জন শুধুমাত্র স্থানীয় ক্রীড়া উন্নয়নের এক মাইলফলকই নয়, বরং তরুণ প্রজন্মের সম্ভাবনার প্রমাণ।

প্রতিযোগিতায় মৌলভীবাজারের দলের টিম কোচের দায়িত্ব পালন করেন সেন্সি উত্তম পাল, যিনি তার দক্ষ নেতৃত্বে দলকে এই উচ্চতায় নিয়ে এসেছেন। টিম ম্যানেজার হিসেবে জনাব হাসানের অক্লান্ত পরিশ্রমও এই সাফল্যে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করেছে। সেন্সি উত্তম পাল বলেন, “আমাদের তরুণ কারাতেকাদের নিষ্ঠা এবং কঠোর পরিশ্রমই এই ফলাফলের মূল চালিকাশক্তি। এটি আমাদের জেলার ক্রীড়া অবকাঠামোর উন্নয়নের জন্য একটি শক্তিশালী বার্তা।

স্বর্ণঝলক: চার তরুণ তারকার উত্থান সবচেয়ে আলোচিত অংশ ছিল সোনা জয়ের মুহূর্তগুলো। দ্বিতীয়বারের মতো স্বর্ণপদক অর্জন করেন প্রিন্স পাল, যিনি তার অসাধারণ দক্ষতা দিয়ে প্রতিযোগিতার হাইলাইট হয়ে উঠেছেন। অন্যান্য স্বর্ণজয়ীদের মধ্যে রয়েছেন গুঞ্জন নাগ, অর্প দও এবং সমিরন মালাকার। নারী শাখায় তৃষা দে তার ক্যাটা এবং কুমিতে অসাধারণ পারফরম্যান্স দেখিয়ে সোনা নিয়ে ফিরেছেন। এই চার সোনা মৌলভীবাজারের কারাতের ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল করে তুলেছে।

রৌপ্য ও তাম্রের ঝলকানি: ১৬ পদকের সম্মিলিত গৌরব
এছাড়া, একটি রৌপ্য পদক অর্জন করেছেন ব্রাঞ্চ শাখার খেলোয়াড়রা, যা দলের সামগ্রিক শক্তির প্রমাণ। তাম্র পদকের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন সাতজন খেলোয়াড়: ইয়ান, এনায়া, সৌমিত্র, কর্ণব, বর্ষণ, হূরাইন এবং তানজিম আলম গাজী। এছাড়াও, মোহনা পাল, পাপ্লু দও, পার্থ দও, পড়শি দে, রীক্তি দে, চয়ন দে এবং নয়ন দে তাদের অক্লান্ত চেষ্টায় তাম্র পদক নিয়ে দলের পয়েন্ট টেবিলকে সমৃদ্ধ করেছেন। মোট ১৫টি তাম্র পদক এই দলকে জাতীয় পর্যায়ে একটি শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

এই প্রতিযোগিতা বাংলাদেশ কারাতে সিতোরিউ ফেডারেশন আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে শত শত খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেছিল। মৌলভীবাজারের এই অর্জন স্থানীয় ক্রীড়া উন্নয়নের জন্য একটি অনুপ্রেরণা, এবং এটি জেলার তরুণদের মধ্যে কারাতের প্রতি আগ্রহ বাড়াতে সাহায্য করবে বলে আশা করা যাচ্ছে। স্থানীয় ক্রীড়া কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই সাফল্যের ভিত্তিতে আগামী বছর আরও বড় লক্ষ্য নিয়ে প্রস্তুতি শুরু করা হবে।

মৌলভীবাজারের কারাতে এই জয় শুধু পদকের সংখ্যা নয়, বরং একটি জেলার সম্ভাবনার প্রতীক। এই তরুণ তারকাদের অভিনন্দন জানালে বলা যায়, বাংলাদেশের ক্রীড়া মঞ্চে মৌলভীবাজারের নাম উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে! কারাতে ফেডারেশনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে শত শত খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেছিল। মৌলভীবাজারের এই অর্জন স্থানীয় ক্রীড়া উন্নয়নের জন্য একটি অনুপ্রেরণা, এবং এটি জেলার তরুণদের মধ্যে কারাতের প্রতি আগ্রহ বাড়াতে সাহায্য করবে বলে আশা করা যাচ্ছে। স্থানীয় ক্রীড়া কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই সাফল্যের ভিত্তিতে আগামী বছর আরও বড় লক্ষ্য নিয়ে প্রস্তুতি শুরু করা হবে।

মৌলভীবাজারের কারাতে এই জয় শুধু পদকের সংখ্যা নয়, বরং একটি জেলার সম্ভাবনার প্রতীক। এই তরুণ তারকাদের অভিনন্দন জানালে বলা যায়, বাংলাদেশের ক্রীড়া মঞ্চে মৌলভীবাজারের নাম উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে!