ঢাকা ০৫:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
আঞ্জুম হ/ত্যা/কা/ন্ড ঘা/ত/ক জুনেলের ২ দিনের জেল গেইটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ জুলাই বিপ্লবের সময় পাখির মত মানুষ গু/লি করে হ/ত্যা করা হয়েছে মৌলভীবাজারে…অ্যাটর্নি জেনারেল ৭০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা কুলাউড়া পৌরসভার কোটচাঁদপুর দুর্বৃত্তের দেওয়া বিষে পুড়লো কৃষকের কচুর ক্ষেত মৌলভীবাজার মাতৃমঙ্গলে সিজারিয়ান মেডিসিন প্রদান জুলাই আন্দোলনে আহতদের ভেরিফিকেশন সংক্রান্তে ফেসবুকে অভিযোগের বিষয়ে পুলিশ সুপারের বিবৃতি কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিরুদ্ধে  বিক্ষোভ সমাবেশ  চা-বাগানের মেধাবী ছাত্রী ইতি গৌড়কে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা ও আর্থিক পুরস্কার শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জে কলেজের পরীক্ষার্থীদের মধ্যে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে পানি,স্যালাইন ও মাস্ক বিতরণ ঢাকা ব্যাংক পিএলসি,মৌলভীবাজার শাখার উদ্যোগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন

রাসূলের শান ও মানের আলোচনায় ঈমান তাজা হয় আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:২৮:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৩
  • / ৫৬৬ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি:  আনজুমানে আল ইসলাহর কেন্দ্রীয় সভাপতি আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী বলেছেন, আল্লাহর রাসূল (সা.) এর আজিম শান ও মানের আলোচনায় মুসলমানদের ঈমান তাজা হয়। ঈমানের মূলই হচ্ছেন নবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ। প্রত্যেক নবীরই মিলাদ আছে এবং প্রত্যেকেই নবী হিসাবে জন্মগ্রহণ করেছেন। রাসূলের জন্ম আর সকলের মত ছিল না। তিনি সম্পূর্ণ পূতঃপবিত্রভাবে জন্মগ্রহণ করেছেন। তাঁর জন্মের সুসংবাদ পূর্ববর্তী সকল আসমানী কিতাবে দেওয়া হয়েছে।

 

তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, কেউ যদি ৪০ বছর পর থেকে শুধু সিরাতকে গুরুত্ব দেন তাহলে নবীর জন্মের সময় কাবার মূর্তিগুলো উপুড় হয়ে সিজদারনত হয়েছিল। পারস্যে জ¦লতে থাকা হাজার বছরের আগুন ধপ করে নিভে গিয়েছিল এগুলোকে কোথায় স্থান দিবেন।

শনিবার(২৮ অক্টোবর) বাদ জোহর বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ মৌলভীবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে আয়োজিত সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথাগুলো বলেন।

 

সংগঠনের জেলা সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা মুফতি শামছুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হাফিয মাওলানা এনামুল হকের পরিচালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আল ইসলাহর মহাসচিব অধ্যক্ষ, মাওলানা এ.কেএম মনোওর আলী, দারুন নাজাত সিদ্দিকীয়া কামিল মাদরাসার প্রধান ফকিহ মুফতি মাওলানা ওসমান গনি সালেহী।

 

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর মহাসচিব মাওলানা এ.কে.এম মনোওর আলী বলেন, যাদের অন্তর নবী প্রেমে ভরপুর হয় তারাই ঈদে মিলাদুন্নবী সা. পালন করতে পারে। যাদের অন্তর খারাপ, যারা মুনাফিকিতে লিপ্ত
থাকে, ঈদে মিলাদুন্নবীর নাম শুনলে তাদের চেহারা মলিন হয়। আমরা বর্তমানে নাজুক সময়ে বসবাস করছি। আমাদের ঈমান, ইসলাম ও আল্লাহর হাবিবকে নিয়ে হীন অপচেষ্টা চলছে। আমাদেরকে ঈমান ও ইসলাম থেকে দূরে সরানোর জন্য সেই
ইহুদি চক্রান্ত শুধু ফিলিস্তিনে নয়, বাংলাদেশেও বিরাজমান। বিভিন্নভাবে সেই চেষ্টা অব্যাহত আছে।

 

সভায় বক্তব্য রাখেন, মৌলভীবাজার ৩ আসনের সংসদ সদস্য নেছার আহমদ, মৌলভীবাজার পৌর মেয়র মো. ফজলুর রহমান, আলহাজ এখলাছুর রহমান, আলহাজ বখতিয়ার হোসেন, মৌলভীবাজার জেলা আল ইসলাহর সিনিয়র সহ সভাপতি মাওলানা আব্দুল আলিম, সহ সভাপতি মুহাদ্দিস মাওলানা মুহিবুর রহমান, মাওলানা মুজিবুর রহমান মাদানী, সহ সাধারণ সম্পাদক মাওলানা সৈয়দ ইউনুস আলী, মাওলানা ইসহাক আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা বশির আহমদ, সহ সাংগঠনকি সম্পাদক মাওলানা শামসুল ইসলাম, মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন, মাওলান ফয়জুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক মাওলানা শফিকুল আলম সুহেল, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাওলানা সিরাজুল ইসলাম মাসুক, অফিস সম্পাদক মাওলানা
ওহিদুজ্জামান, কুলাউড়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মাওলানা ফজলুল হক খান সাহেদ, জেলা তালামীযের সভাপতি আলী রাব্বি রতন ও সাধারণ সম্পাদক মো. নাসির খান ।

অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কাজী কবির আহমদ তালুকদার, মাওলানা সৈয়দ মুহিত উদ্দিন, মাওলানা লিয়াকত হোসাইন, মাওলানা আব্দুর রহমান, মাস্টার নাজিম উদ্দিন, মাওলানা আব্দুল লতিফ, কাজী মাওলানা ফখরুল ইসলাম শিপলু বখশ, মাওলানা আবদুল কুদ্দুস নিজামী, শামসুদ্দোহা খান, মাওলানা হাফিজুর রহমান, শাহ জলিল প্রমুখ।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

রাসূলের শান ও মানের আলোচনায় ঈমান তাজা হয় আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী

আপডেট সময় ০৪:২৮:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৩

বিশেষ প্রতিনিধি:  আনজুমানে আল ইসলাহর কেন্দ্রীয় সভাপতি আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী বলেছেন, আল্লাহর রাসূল (সা.) এর আজিম শান ও মানের আলোচনায় মুসলমানদের ঈমান তাজা হয়। ঈমানের মূলই হচ্ছেন নবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ। প্রত্যেক নবীরই মিলাদ আছে এবং প্রত্যেকেই নবী হিসাবে জন্মগ্রহণ করেছেন। রাসূলের জন্ম আর সকলের মত ছিল না। তিনি সম্পূর্ণ পূতঃপবিত্রভাবে জন্মগ্রহণ করেছেন। তাঁর জন্মের সুসংবাদ পূর্ববর্তী সকল আসমানী কিতাবে দেওয়া হয়েছে।

 

তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, কেউ যদি ৪০ বছর পর থেকে শুধু সিরাতকে গুরুত্ব দেন তাহলে নবীর জন্মের সময় কাবার মূর্তিগুলো উপুড় হয়ে সিজদারনত হয়েছিল। পারস্যে জ¦লতে থাকা হাজার বছরের আগুন ধপ করে নিভে গিয়েছিল এগুলোকে কোথায় স্থান দিবেন।

শনিবার(২৮ অক্টোবর) বাদ জোহর বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ মৌলভীবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে আয়োজিত সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথাগুলো বলেন।

 

সংগঠনের জেলা সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা মুফতি শামছুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হাফিয মাওলানা এনামুল হকের পরিচালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আল ইসলাহর মহাসচিব অধ্যক্ষ, মাওলানা এ.কেএম মনোওর আলী, দারুন নাজাত সিদ্দিকীয়া কামিল মাদরাসার প্রধান ফকিহ মুফতি মাওলানা ওসমান গনি সালেহী।

 

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর মহাসচিব মাওলানা এ.কে.এম মনোওর আলী বলেন, যাদের অন্তর নবী প্রেমে ভরপুর হয় তারাই ঈদে মিলাদুন্নবী সা. পালন করতে পারে। যাদের অন্তর খারাপ, যারা মুনাফিকিতে লিপ্ত
থাকে, ঈদে মিলাদুন্নবীর নাম শুনলে তাদের চেহারা মলিন হয়। আমরা বর্তমানে নাজুক সময়ে বসবাস করছি। আমাদের ঈমান, ইসলাম ও আল্লাহর হাবিবকে নিয়ে হীন অপচেষ্টা চলছে। আমাদেরকে ঈমান ও ইসলাম থেকে দূরে সরানোর জন্য সেই
ইহুদি চক্রান্ত শুধু ফিলিস্তিনে নয়, বাংলাদেশেও বিরাজমান। বিভিন্নভাবে সেই চেষ্টা অব্যাহত আছে।

 

সভায় বক্তব্য রাখেন, মৌলভীবাজার ৩ আসনের সংসদ সদস্য নেছার আহমদ, মৌলভীবাজার পৌর মেয়র মো. ফজলুর রহমান, আলহাজ এখলাছুর রহমান, আলহাজ বখতিয়ার হোসেন, মৌলভীবাজার জেলা আল ইসলাহর সিনিয়র সহ সভাপতি মাওলানা আব্দুল আলিম, সহ সভাপতি মুহাদ্দিস মাওলানা মুহিবুর রহমান, মাওলানা মুজিবুর রহমান মাদানী, সহ সাধারণ সম্পাদক মাওলানা সৈয়দ ইউনুস আলী, মাওলানা ইসহাক আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা বশির আহমদ, সহ সাংগঠনকি সম্পাদক মাওলানা শামসুল ইসলাম, মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন, মাওলান ফয়জুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক মাওলানা শফিকুল আলম সুহেল, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাওলানা সিরাজুল ইসলাম মাসুক, অফিস সম্পাদক মাওলানা
ওহিদুজ্জামান, কুলাউড়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মাওলানা ফজলুল হক খান সাহেদ, জেলা তালামীযের সভাপতি আলী রাব্বি রতন ও সাধারণ সম্পাদক মো. নাসির খান ।

অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কাজী কবির আহমদ তালুকদার, মাওলানা সৈয়দ মুহিত উদ্দিন, মাওলানা লিয়াকত হোসাইন, মাওলানা আব্দুর রহমান, মাস্টার নাজিম উদ্দিন, মাওলানা আব্দুল লতিফ, কাজী মাওলানা ফখরুল ইসলাম শিপলু বখশ, মাওলানা আবদুল কুদ্দুস নিজামী, শামসুদ্দোহা খান, মাওলানা হাফিজুর রহমান, শাহ জলিল প্রমুখ।