ঢাকা ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
কুলাউড়া ও রাজনগর থানার ওসি বদলী কমলগঞ্জে প্রা/ণ গেল গৃ/হ/ব/ধূ/র হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়া জুড়ীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষায় বোর্ডে উত্তর লিখে দিচ্ছেন শিক্ষক, ভিডিও ভাইরাল শ্রীমঙ্গলে মাদক-পতিতার আস্তানা উচ্ছেদের দাবিতে ছাত্রজনতার মানববন্ধন আমাদের মাঝেও কিছু সীমিত দুর্নীতি রয়েছে – মৌলভীবাজারে দুর্নীতি দমন চেয়ারম্যান কাজী নজরুল গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড পেলেন মৌলভীবাজারের বিএনপি নেতা ফখরুল ইসলাম ষড়যন্ত্র যতদিন থাকবে বিএনপির আন্দোলন সংগ্রাম ততদিন চলবে – ফয়জুল করিম ময়ুন মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের বকেয়া বেতন ভাতা প্রদানের জন্য অবস্থান কর্মসূচি ও স্মারকলিপি প্রদান জাতীয় নির্বাচন হবে কি হবে না, সেটা  আমার বিষয় না – শ্রীমঙ্গলে উপদেষ্টা সাখাওয়াত হোসেন

শব্দদূষণ রোধ না করলে মানুষের শ্রবণের সমস্যা বৃদ্ধি পাবে – উপমন্ত্রী

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১১:০৫:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ২৮৫ বার পড়া হয়েছে

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার বলেছেন, শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে প্রায় শতভাগ মানুষের শ্রবণে সমস্যা হবে। ড্রাইভারগণ অপ্রয়োজনে অতিরিক্ত শব্দ সৃষ্টির মাধ্যমে নিজেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে অন্যদেরও ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এখনো সময় আছে সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। সবাই একযোগে কাজ করতে পারলে আমরা শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবো।

মঙ্গলবার শব্দদূষণ রোধকল্পে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ সচিবালয়ের সামনের রাস্তায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় আয়োজিত বিশেষ কর্মসূচি চলাকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পরিবেশ উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ডঃ ফারহিনা আহমেদ বলেন, শব্দদূষণের কারণে যে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তা অনেকে জানে না। ড্রাইভারদের সচেতন করতে পারলে তারা শব্দ সৃষ্টি করা থেকে বিরত থাকবে। তিনি বলেন, এক গবেষণায় দেখা গেছে, শব্দদূষণের কারণে দুই শতাংশ কর্ম ঘন্টা নষ্ট হয়, মানুষের স্বাস্থ্যহানি ঘটে, প্রতিবন্ধী সন্তানের জন্ম হয়, নবজাতকদের বিকাশে বাধাগ্রস্ত হওয়া সহ অনেক ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। নিজেদের টিকে থাকার জন্য, পরিবেশের মান উন্নয়নের জন্য শব্দ দূষণ রোধ করতেই হবে।

কর্মসূচি চলাকালে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ডক্টর ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব(পদূনি) মোঃ মিজানূর রহমান, অতিরিক্ত সচিব(উন্নয়ন) ফাহমিদা খানম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডক্টর আবদুল হামিদ সহ মন্ত্রণালয় ও পরিবেশ অধিদপ্তরের উর্ধতন কর্মকর্তাগণ প্ল্যাকার্ড নিয়ে সচিবালয়ের গেটে অবস্থান গ্রহণ করেন। এসময় তাঁরা ড্রাইভারদের অপ্রয়োজনীয় শব্দ সৃষ্টি না করতে অনুরোধ করেন এবং বিভিন্ন গাড়িতে শব্দদূষণ রোধে সচেতনতা মূলক স্টিকার বিতরণ করেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

শব্দদূষণ রোধ না করলে মানুষের শ্রবণের সমস্যা বৃদ্ধি পাবে – উপমন্ত্রী

আপডেট সময় ১১:০৫:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার বলেছেন, শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে প্রায় শতভাগ মানুষের শ্রবণে সমস্যা হবে। ড্রাইভারগণ অপ্রয়োজনে অতিরিক্ত শব্দ সৃষ্টির মাধ্যমে নিজেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে অন্যদেরও ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এখনো সময় আছে সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। সবাই একযোগে কাজ করতে পারলে আমরা শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবো।

মঙ্গলবার শব্দদূষণ রোধকল্পে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ সচিবালয়ের সামনের রাস্তায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় আয়োজিত বিশেষ কর্মসূচি চলাকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পরিবেশ উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ডঃ ফারহিনা আহমেদ বলেন, শব্দদূষণের কারণে যে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তা অনেকে জানে না। ড্রাইভারদের সচেতন করতে পারলে তারা শব্দ সৃষ্টি করা থেকে বিরত থাকবে। তিনি বলেন, এক গবেষণায় দেখা গেছে, শব্দদূষণের কারণে দুই শতাংশ কর্ম ঘন্টা নষ্ট হয়, মানুষের স্বাস্থ্যহানি ঘটে, প্রতিবন্ধী সন্তানের জন্ম হয়, নবজাতকদের বিকাশে বাধাগ্রস্ত হওয়া সহ অনেক ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। নিজেদের টিকে থাকার জন্য, পরিবেশের মান উন্নয়নের জন্য শব্দ দূষণ রোধ করতেই হবে।

কর্মসূচি চলাকালে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ডক্টর ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব(পদূনি) মোঃ মিজানূর রহমান, অতিরিক্ত সচিব(উন্নয়ন) ফাহমিদা খানম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডক্টর আবদুল হামিদ সহ মন্ত্রণালয় ও পরিবেশ অধিদপ্তরের উর্ধতন কর্মকর্তাগণ প্ল্যাকার্ড নিয়ে সচিবালয়ের গেটে অবস্থান গ্রহণ করেন। এসময় তাঁরা ড্রাইভারদের অপ্রয়োজনীয় শব্দ সৃষ্টি না করতে অনুরোধ করেন এবং বিভিন্ন গাড়িতে শব্দদূষণ রোধে সচেতনতা মূলক স্টিকার বিতরণ করেন।