ঢাকা ০৯:১২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
জুড়ীতে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকের র ক্তা ক্ত লা/শ উ দ্ধা র মৌলভীবাজার পৌর বিএনপির সম্মেলন ২০ সেপ্টেম্বর: তৃণমূলে উৎসাহ-উচ্ছ্বাস এম.সাইফুর রহমান স্মৃতি পরিষদের আহবায়ক কমিটির প্রথম সভা লন্ডনের আকাশে অশ্রুর স্রোত,স্মৃতির মশালে এম সাইফুর রহমান মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসনের উদ্যাগে দুর্গাপূজা উপলক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বিপুল ভোটে জয়ী শিবিরের সাদিক-ফরহাদ-মহিউদ্দিন মৌলভীবাজার সরকারি ১২০ শতক জমি উদ্ধার করল জেলা প্রশাসন দুর্গাপূজা উপলক্ষে একাটুনা ইউনিয়ন পরিষদ এর উদ্যোগে বিট পুলিশিং ও আইনশৃঙ্খলা সভা কমলগঞ্জে ধানক্ষেত থেকে যুবকের গ/লা/কা/টা লা/শ উ দ্ধা র কিনব্রিজের দুই প্রবেশ মুখ বন্ধ করে দেওয়া হবে : জেলা প্রশাসক

সাংবাদিকের উপর হামলার ঘটনায় কমলগঞ্জ থানায় মামলা

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:০৪:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ অগাস্ট ২০২২
  • / ৪৩৫ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় আহতের চাচা আব্দুল খালিক বাদী হয়ে ৬ জনকে আসামী করে থানায় এ মামলা দায়ের করেন গত সোমবার এ মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় ২ জনকে আটক করা হয় ।শনিবার দুপুরে সাংবাদিক আব্দুল বাছিত মোটরসাইকেল নিয়ে কমলগঞ্জে আসার পথে মুন্সীবাজার-কমলগঞ্জ রোডের উবাহাটা এলাকায় হেমলেট পরা ৩ মোটরসাইকেল আরোহী দুর্বৃত্তরা পথরোধ করে তাকে চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে পালিয়ে যায়।

পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। বর্তমানে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে। তবে তার জ্ঞান ফিরলেও আশঙ্কা মুক্ত হয়নি এখনও।

সন্ত্রাসীদের দায়ের কুপে সাংবাদিক বাঁছিতের ডান হাত দেহ থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন কাঁদে ও পায়েও গুরুতর আগাত সৃষ্টি হয়। সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে দিনে দুই দফা অস্ত্রোপচারের পর সাংবাদিক বাঁিছতের অবস্থা আগের চেয়ে এখন কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে এখনও তিনি শঙ্কামুক্ত নন বলে জানান চিকিৎসকরা।

চিকিৎসকরা জানান, সাংবাদিক বাছিতের প্রথম অস্ত্রোপচার সফল হলেও এখনো অনেক অস্ত্রোপচার রয়ে গেছে। কাটেনি শঙ্কা। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে আখলিছ মিয়া ও মকবুল মিয়া নামে ২ জনকে আটক করে জেলহাজতে প্রেরণ করেছে।

সাংবাদিক বাঁছিতের চাচা আব্দুল খালিক বাদি হয়ে ৬ জনের নাম উল্লেখ্য করে হত্যার চেষ্টায় হামলা অভিযোগ করে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় পূর্বে আটক করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণকৃত এজহারভুক্ত ১নং ও ২নং আসাম আকলিছ মিয়া (৪১) ও মকবুল মিয়া (৩৮)কে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

ওসি ইয়ারদৌস হাসান বলেন, এ ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে ও দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়। তদন্তে বেশ উন্নতি আছে। তাই মূল আসামীদের গ্রেফতারের পুলিশের সর্ব্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সাংবাদিকের উপর হামলার ঘটনায় কমলগঞ্জ থানায় মামলা

আপডেট সময় ০৩:০৪:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ অগাস্ট ২০২২

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় আহতের চাচা আব্দুল খালিক বাদী হয়ে ৬ জনকে আসামী করে থানায় এ মামলা দায়ের করেন গত সোমবার এ মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় ২ জনকে আটক করা হয় ।শনিবার দুপুরে সাংবাদিক আব্দুল বাছিত মোটরসাইকেল নিয়ে কমলগঞ্জে আসার পথে মুন্সীবাজার-কমলগঞ্জ রোডের উবাহাটা এলাকায় হেমলেট পরা ৩ মোটরসাইকেল আরোহী দুর্বৃত্তরা পথরোধ করে তাকে চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে পালিয়ে যায়।

পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। বর্তমানে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে। তবে তার জ্ঞান ফিরলেও আশঙ্কা মুক্ত হয়নি এখনও।

সন্ত্রাসীদের দায়ের কুপে সাংবাদিক বাঁছিতের ডান হাত দেহ থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন কাঁদে ও পায়েও গুরুতর আগাত সৃষ্টি হয়। সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে দিনে দুই দফা অস্ত্রোপচারের পর সাংবাদিক বাঁিছতের অবস্থা আগের চেয়ে এখন কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে এখনও তিনি শঙ্কামুক্ত নন বলে জানান চিকিৎসকরা।

চিকিৎসকরা জানান, সাংবাদিক বাছিতের প্রথম অস্ত্রোপচার সফল হলেও এখনো অনেক অস্ত্রোপচার রয়ে গেছে। কাটেনি শঙ্কা। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে আখলিছ মিয়া ও মকবুল মিয়া নামে ২ জনকে আটক করে জেলহাজতে প্রেরণ করেছে।

সাংবাদিক বাঁছিতের চাচা আব্দুল খালিক বাদি হয়ে ৬ জনের নাম উল্লেখ্য করে হত্যার চেষ্টায় হামলা অভিযোগ করে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় পূর্বে আটক করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণকৃত এজহারভুক্ত ১নং ও ২নং আসাম আকলিছ মিয়া (৪১) ও মকবুল মিয়া (৩৮)কে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

ওসি ইয়ারদৌস হাসান বলেন, এ ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে ও দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়। তদন্তে বেশ উন্নতি আছে। তাই মূল আসামীদের গ্রেফতারের পুলিশের সর্ব্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।