বিশেষ প্রতিনিধিঃ মৌলভীবাজার জেলার অন্যতম বৃহত্তর সামাজিক সংগঠন স্পন্দন মৌলভীবাজার এর ৬ষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে স্থানীয় রেস্ট ইন রেস্টুরেন্টের হলরুমে।

সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি ইহাম মোজাহিদ এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোস্তাকিম আহমদ টিটু এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বিশিষ্ট সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী জনাব আব্দুল মালিক।

প্রধান আলোচক হিসেবে আলোচনা পেশ করেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও শিক্ষানুরাগী জনাব জলিল উদ্দিন চৌধুরী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবক ও প্রবাসী শাহ আজির উদ্দিন।
মৌলভীবাজার পৌরসভার সাবেক মহিলস কাউন্সিলর মিসেস দিলারা রহমান, সম্মিলিত সামাজিক উন্নয়ন পরিষদ এর সভাপতি জনাব খালেদ চৌধুরী, মানবতার স্বপ্ন সামাজিক সংগঠন এর চেয়ারম্যান মোঃ মুহিদ মিয়া,বিশিষ্ট সংগঠক ও ব্যবসায়ী আব্দুল মুহিদ,শাহ বন্দর যুব সমাজের সভাপতি শাহ রাজুল আলী,বিশিষ্ট সংগঠক ও সমাজকর্মী মোঃ নানু মিয়া,সম্মিলিত সামাজিক উন্নয়ন পরিষদ এর পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক তাজুল চৌধুরী, স্পন্দন মৌলভীবাজার এর সহ সভাপতি রহমান মামুন, ওয়াসিম আহমদ নিশান,সাংগঠনিক সম্পাদক হায়াতুল ইসলাম রাহি, দপ্তর সম্পাদক জাবেদ ইমাম অপু, সদর উপজেলার সভাপতি কাওছার আহমদ মহসীন,সাধারণ সম্পাদক বিপুল দাশ কাজল,সরকারি কলেজের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহেদ আহমদ, ইম্পেরিয়াল কলেজের সভাপতি জামিল আফ্রিদি,সাধারণ সম্পাদক মাহিদ আহমদ মুন,বি এ এফ শাহীন কলেজর সহ সভাপতি রিয়াজুর রহমান সায়েম, রাজিব আহমদ, কাশিনাথ কলেজ এর সভাপতি সৈয়দ নাবিল উজ জামান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমন আহমদ, মৌলভীবাজার পলিটেকনিক প্রস্তাবিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক ফয়ছল আহমদ শাহী প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আব্দুল মালিক বলেন মৌলভীবাজার জেলাকে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবায় উন্নত করতে হলে একটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিভিন্ন কর্মসূচি তে স্পন্দন অতীতের ন্যায় আরো বলিষ্ঠ ভুমিকা রাখবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
প্রধান আলোচক জলিল উদ্দিন চৌধুরী বলেন- একটি সমাজে সুস্থ ধারা বজায় রাখতে সামাজিক সংগঠন এর বিকল্প নেই। আদর্শ সমাজ গঠনে তরুণ প্রজন্মের মধ্য থেকে তরুণ মেধাবী সমাজকর্মী সৃষ্টি করছে স্পন্দন মৌলভীবাজার।
তিনি স্পন্দনের মাধ্যমে মৌলভীবাজার জেলার শিক্ষা ও সামাজিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।