ঢাকা ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
মৌলভীবাজারে জামায়াতের বিশাল গণ মিছিল। ফ্যাসিস্টদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে হবে খেলাফত মজলিস মৌলভীবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে সমাবেশ ও গণমিছিল অনুষ্ঠিত শ্রীমঙ্গলে মহসিন মিয়ার নেতৃত্বে গণঅভ্যুত্থান দিবসের বিজয় র‌্যালিতে নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের ঢল আজ বিশ্ব পলায়ন দিবস, এই পলায়ন দিবসের হউক সুশাসন,গনতন্ত্র ও মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার অঙ্গীকার সদস্য সচিব – আব্দুর রহিম রিপন বিচার, সংস্কার,নির্বাচন এক সাথে চলবে” জেলা বিএনপির আহবায়ক – ময়ূন মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে শহিদ বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা যথাযেগ্য মর্যাদায় মৌলভীবাজারে ৩৬ জুলাই পালিত রাজনগর শ্বা/স/রো/ধে হ/ত্যা স্বাভাবিক মৃ/ত্যু ভেবে অ প মৃ ত্যু মামলা, ময়নাতদন্তে রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার – ১ NRB BANK PLC এর ১২ তম বর্ষপূর্তী শ্রীমঙ্গল ডিবি পুলিশের অভিযানে ইয়াবাসহ আটক -২

৯৯৯ এর কল পেয়ে ভবনের কাজ বন্ধ করল পুলিশ

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:১১:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই ২০২৩
  • / ৩১৬ বার পড়া হয়েছে
কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ  ৯৯৯ এর কল পেয়ে বিবাদমান জমির উপর নির্মিত ভবনের কাজ বন্ধ করলেন মহেশপুর থানা পুলিশ। বুধবার সকালে ওই কাজ বন্ধ করেন পুলিশ।
জানা যায়,মহেশপুরের আলমপুর বাজার সংলগ্ন প্রগতি টেডার্সের ভবনের ৮ শতক জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলে আসছে মাহবুবুর রহমান ও ইউনুচ আলীর সঙ্গে।
এরমধ্যে ইউনুচ আলী পৈত্রিক সুত্রে ওই জমির মালিকানা দাবী করছেন। যা নিয়ে আদালতে  চলমান রয়েছে মামলা। বুধবার সকালে ওই জমির উপর নির্মিত ভবনের কাজ করছিলেন মাহবুবুর রহমানের ছেলে আব্দুল্লা আল মামুন (মিনু)। খবর পেয়ে ইউনুচ আলী পুলিশের টোল ফ্রি নাম্বার ৯৯৯ এ কল করেন। এ খবরে পুলিশ আইন শৃংখলা রক্ষার্থে কাজ বন্ধ করে দেন।
বিষয়টি নিয়ে জমির মালিক ইউনুস আলী বলেন, জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। এরপরও তারা আদালত অবমাননা করে ওই জমির উপর নির্মিত ভবনে কাজ করছিল। আমি বাধ্য হয়ে ৯৯৯ এ কল করেছিলাম,পুলিশ এসে কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, আলামপুর মৌজার সাবেক ৪৩ দাগ,বর্তমান ৬৮ দাগের জমি এটি। মাহবুর রহমান ওই জমি ক্রয় সুত্রে মালিক। তবে তিনি জমির একপাশ কিনে, ভোগ দখল করছেন,অন্য পাশের জমি। আর এটা নিয়ে বিবাদ।
অন্যদিকে মাহবুবুর রহমানের ছেলে আব্দুল্লা আল মামুন( মিনু) বলেন,২০১৩ সালে আলমপুর মৌজার ৬৮ দাগ থেকে ৮ শতক জমি কিনেন আমার পিতা। সে থেকে ভোগ দখল করে আসছি।
ভবনও নির্মান করা হয়েছে ওই জমির উপর। এখন তারা ভবনের জায়গা,তাদের বলে দাবী করছেন।  হয়রানি করছেন বিভিন্ন ভাবে। মামলা ও করেছেন বেশ কয়েকটি।
তবে আদালতে কোন প্রমান দিতে না পারায়, ইতোমধ্যে সব মামলা আদালত খারিজ করে দিয়েছেন। আর একটা মামলা আছে। ওই মামলাটিও রয়েছে শুনানি পর্যায়ে। যা শুনানি হলে, ওই মামলাও খারিজ হবে বলে আশা করছি।
বিষয়টি নিয়ে মহেশপুর থানায় সহউপপরিদর্শক ( এএসআই) আজমল হোসেন বলেন,ওই জমিতে মামলা চলমান রয়েছে। এরপরও একপক্ষ কাজ করছিল।
অন্যপক্ষ ৯৯৯ এ কল করেন। এরপেক্ষিতে ওসি স্যার আমাকে পাঠিয়েছিলেন। আমি এসে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। যাতে করে কোন প্রকার আইন শৃংখলার অবনতি না ঘটে।
ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

৯৯৯ এর কল পেয়ে ভবনের কাজ বন্ধ করল পুলিশ

আপডেট সময় ০৮:১১:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই ২০২৩
কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ  ৯৯৯ এর কল পেয়ে বিবাদমান জমির উপর নির্মিত ভবনের কাজ বন্ধ করলেন মহেশপুর থানা পুলিশ। বুধবার সকালে ওই কাজ বন্ধ করেন পুলিশ।
জানা যায়,মহেশপুরের আলমপুর বাজার সংলগ্ন প্রগতি টেডার্সের ভবনের ৮ শতক জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলে আসছে মাহবুবুর রহমান ও ইউনুচ আলীর সঙ্গে।
এরমধ্যে ইউনুচ আলী পৈত্রিক সুত্রে ওই জমির মালিকানা দাবী করছেন। যা নিয়ে আদালতে  চলমান রয়েছে মামলা। বুধবার সকালে ওই জমির উপর নির্মিত ভবনের কাজ করছিলেন মাহবুবুর রহমানের ছেলে আব্দুল্লা আল মামুন (মিনু)। খবর পেয়ে ইউনুচ আলী পুলিশের টোল ফ্রি নাম্বার ৯৯৯ এ কল করেন। এ খবরে পুলিশ আইন শৃংখলা রক্ষার্থে কাজ বন্ধ করে দেন।
বিষয়টি নিয়ে জমির মালিক ইউনুস আলী বলেন, জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। এরপরও তারা আদালত অবমাননা করে ওই জমির উপর নির্মিত ভবনে কাজ করছিল। আমি বাধ্য হয়ে ৯৯৯ এ কল করেছিলাম,পুলিশ এসে কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, আলামপুর মৌজার সাবেক ৪৩ দাগ,বর্তমান ৬৮ দাগের জমি এটি। মাহবুর রহমান ওই জমি ক্রয় সুত্রে মালিক। তবে তিনি জমির একপাশ কিনে, ভোগ দখল করছেন,অন্য পাশের জমি। আর এটা নিয়ে বিবাদ।
অন্যদিকে মাহবুবুর রহমানের ছেলে আব্দুল্লা আল মামুন( মিনু) বলেন,২০১৩ সালে আলমপুর মৌজার ৬৮ দাগ থেকে ৮ শতক জমি কিনেন আমার পিতা। সে থেকে ভোগ দখল করে আসছি।
ভবনও নির্মান করা হয়েছে ওই জমির উপর। এখন তারা ভবনের জায়গা,তাদের বলে দাবী করছেন।  হয়রানি করছেন বিভিন্ন ভাবে। মামলা ও করেছেন বেশ কয়েকটি।
তবে আদালতে কোন প্রমান দিতে না পারায়, ইতোমধ্যে সব মামলা আদালত খারিজ করে দিয়েছেন। আর একটা মামলা আছে। ওই মামলাটিও রয়েছে শুনানি পর্যায়ে। যা শুনানি হলে, ওই মামলাও খারিজ হবে বলে আশা করছি।
বিষয়টি নিয়ে মহেশপুর থানায় সহউপপরিদর্শক ( এএসআই) আজমল হোসেন বলেন,ওই জমিতে মামলা চলমান রয়েছে। এরপরও একপক্ষ কাজ করছিল।
অন্যপক্ষ ৯৯৯ এ কল করেন। এরপেক্ষিতে ওসি স্যার আমাকে পাঠিয়েছিলেন। আমি এসে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। যাতে করে কোন প্রকার আইন শৃংখলার অবনতি না ঘটে।