ঢাকা ০৪:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কোটচাঁদপুর সহকারী ভুমি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ 

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:৫০:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩
  • / ২৪৫ বার পড়া হয়েছে
মোঃ মঈন উদ্দিন খান: দাখিলা কাটা, তদন্তে অনিয়ম সহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে কোটচাঁদপুরের এলাঙ্গী  ইউনিয়ন ভুমি সহকারী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই কর্মকর্তা। খোজ নিয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে জানালেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
ভুক্তভোগী নারান বাড়িয়া গ্রামের আমিরুল ইসলাম বলেন,জমি নিয়ে বিবাদের কারণে, আদালতে ১৪৪ ধারার মামলা করেছিলাম। ওই মামলার তদন্তের দায়িত্ব পান ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম।
তদন্তের পর আমার কাছে টাকা দাবি করেন। এ সময় ওনাকে ৫ হাজার টাকা দিয়ে ছিলাম।
এরপরও  তিনি আমার প্রতিপক্ষের কাছ থেকে আরো বেশি টাকা নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন তাঁর পক্ষে।  আমি ওনার এ অনিয়মের বিচার দাবী করছি।
দাখিলা কাটা প্রসঙ্গে বলাবাড়িয়া গ্রামের জুলফিকার আলী ভুট্টাে বলেন,আমার জমির খাজনা দিতে গিয়ে ছিলাম। তিনি আমার কাছ থেকে ১৫ শ টাকা নেন। তবে দাখিলা দেন ২২০ টাকা। আমি সরল মনে দাখিলা নিয়ে চলে যায়। তবে পরে জানতে পারি আমার সঙ্গে প্রতারনা করেছেন।
একই অভিযোগ করেন, রাঙ্গিয়ার পোতা গ্রামের আলমগীর হোসেন। তিনি বলেন,জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আমি ও একটা অভিযোগ করে ছিলাম আদালতে। তিনি প্রতিপক্ষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দেন।
অন্যদিকে ফাজিলপুর গ্রামের ঋষিকেশ বিশ্বাস বলেন,জমির খাজনা দিতে গিয়ে ছিলাম এলাঙ্গী ভূমি অফিসে। এ সময় নায়েব শরিফুল ইসলাম হিসাব করে ১৬ হাজার টাকা দিতে বলেন। টাকা নিয়ে তিনি আমাকে ৮ হাজার টাকার দাখিলা দেন।
ইউনিয়ন ভুমি সহকারী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম বলেন, জুলফিক্কার আলী ভুট্টাের কাছে থেকে টাকা নিতে চাইনি। সে জোর করে রেখে গেছেন। আপনি ওনাকে পাঠিয়ে দেন।
ভুট্টাের সঙ্গে কথা বলে নিবো। তবে তিনি আলমগীর হোসেন ও ঋষিকেশ বিশ্বাসের কাছ থেকে নেয়া টাকার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উছেন মে বলে
ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

কোটচাঁদপুর সহকারী ভুমি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ 

আপডেট সময় ০৯:৫০:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩
মোঃ মঈন উদ্দিন খান: দাখিলা কাটা, তদন্তে অনিয়ম সহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে কোটচাঁদপুরের এলাঙ্গী  ইউনিয়ন ভুমি সহকারী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই কর্মকর্তা। খোজ নিয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে জানালেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
ভুক্তভোগী নারান বাড়িয়া গ্রামের আমিরুল ইসলাম বলেন,জমি নিয়ে বিবাদের কারণে, আদালতে ১৪৪ ধারার মামলা করেছিলাম। ওই মামলার তদন্তের দায়িত্ব পান ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম।
তদন্তের পর আমার কাছে টাকা দাবি করেন। এ সময় ওনাকে ৫ হাজার টাকা দিয়ে ছিলাম।
এরপরও  তিনি আমার প্রতিপক্ষের কাছ থেকে আরো বেশি টাকা নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন তাঁর পক্ষে।  আমি ওনার এ অনিয়মের বিচার দাবী করছি।
দাখিলা কাটা প্রসঙ্গে বলাবাড়িয়া গ্রামের জুলফিকার আলী ভুট্টাে বলেন,আমার জমির খাজনা দিতে গিয়ে ছিলাম। তিনি আমার কাছ থেকে ১৫ শ টাকা নেন। তবে দাখিলা দেন ২২০ টাকা। আমি সরল মনে দাখিলা নিয়ে চলে যায়। তবে পরে জানতে পারি আমার সঙ্গে প্রতারনা করেছেন।
একই অভিযোগ করেন, রাঙ্গিয়ার পোতা গ্রামের আলমগীর হোসেন। তিনি বলেন,জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আমি ও একটা অভিযোগ করে ছিলাম আদালতে। তিনি প্রতিপক্ষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দেন।
অন্যদিকে ফাজিলপুর গ্রামের ঋষিকেশ বিশ্বাস বলেন,জমির খাজনা দিতে গিয়ে ছিলাম এলাঙ্গী ভূমি অফিসে। এ সময় নায়েব শরিফুল ইসলাম হিসাব করে ১৬ হাজার টাকা দিতে বলেন। টাকা নিয়ে তিনি আমাকে ৮ হাজার টাকার দাখিলা দেন।
ইউনিয়ন ভুমি সহকারী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম বলেন, জুলফিক্কার আলী ভুট্টাের কাছে থেকে টাকা নিতে চাইনি। সে জোর করে রেখে গেছেন। আপনি ওনাকে পাঠিয়ে দেন।
ভুট্টাের সঙ্গে কথা বলে নিবো। তবে তিনি আলমগীর হোসেন ও ঋষিকেশ বিশ্বাসের কাছ থেকে নেয়া টাকার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উছেন মে বলে