ঢাকা ০৭:০৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি পদকপ্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:১৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩
  • / ১৬১ বার পড়া হয়েছে

ষ্টাফ রির্পোটার:  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও কুরি পদক প্রাপ্তির ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (২৮ মে) সকালে শিল্পকলা হলরুমে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জেলা শিশু বিষায় কর্মকর্তা মো: জসিম উদ্দিন মাসুদ এর সঞ্চালনায় জেলা প্রশাসক ড.উর্মি বিনতে সালাম এর সভাপতিত্বে।

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,হবিগঞ্জ মৌলভীবাজার সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা জহুরা আলাউদ্দিন । বিশেষ অতিথি হিসেবে উস্থিত ছিলেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: মিছবাউর রহমান, স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক মলিকা দে, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মহসিন।

১৯৭৩ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধুর হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদক তুলে দেওয়া হয়। একাত্তর সালে এই অবিসংবাদিত নেতার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। এর মাত্র দুই বছর পরে বিশ্বশান্তি পরিষদ আনুষ্ঠানিকভাবে বঙ্গবন্ধুকে ‘জুলিও কুরি’ পদকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রদান করে। বিশ্বশান্তি পরিষদের প্রেসিডেন্সিয়াল কমিটির সভায় বিশ্বের ১৪০টি দেশের প্রায় ২০০ সদস্যের উপস্থিতিতে ও ঐকমত্যের ভিত্তিতে বঙ্গবন্ধুর জীবন দর্শন, আর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়কত্বের প্রেক্ষাপট বিবেচনায়, বঙ্গবন্ধুকে জুলিও কুরি পদক প্রদান করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিশ্বশান্তি পরিষদ ১৯৭২ সালের ১০ অক্টোবর পদক প্রাপক হিসেবে বঙ্গবন্ধুর নাম ঘোষণা করে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি পদকপ্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন

আপডেট সময় ০৯:১৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩

ষ্টাফ রির্পোটার:  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও কুরি পদক প্রাপ্তির ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (২৮ মে) সকালে শিল্পকলা হলরুমে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জেলা শিশু বিষায় কর্মকর্তা মো: জসিম উদ্দিন মাসুদ এর সঞ্চালনায় জেলা প্রশাসক ড.উর্মি বিনতে সালাম এর সভাপতিত্বে।

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,হবিগঞ্জ মৌলভীবাজার সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা জহুরা আলাউদ্দিন । বিশেষ অতিথি হিসেবে উস্থিত ছিলেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: মিছবাউর রহমান, স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক মলিকা দে, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মহসিন।

১৯৭৩ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধুর হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদক তুলে দেওয়া হয়। একাত্তর সালে এই অবিসংবাদিত নেতার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। এর মাত্র দুই বছর পরে বিশ্বশান্তি পরিষদ আনুষ্ঠানিকভাবে বঙ্গবন্ধুকে ‘জুলিও কুরি’ পদকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রদান করে। বিশ্বশান্তি পরিষদের প্রেসিডেন্সিয়াল কমিটির সভায় বিশ্বের ১৪০টি দেশের প্রায় ২০০ সদস্যের উপস্থিতিতে ও ঐকমত্যের ভিত্তিতে বঙ্গবন্ধুর জীবন দর্শন, আর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়কত্বের প্রেক্ষাপট বিবেচনায়, বঙ্গবন্ধুকে জুলিও কুরি পদক প্রদান করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিশ্বশান্তি পরিষদ ১৯৭২ সালের ১০ অক্টোবর পদক প্রাপক হিসেবে বঙ্গবন্ধুর নাম ঘোষণা করে।