ঢাকা ০২:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কবিরাজের কাছে গিয়ে তরুণী ধর্ষণের শিকার

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:২১:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৯৮৪ বার পড়া হয়েছে

হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোনের সন্ধান পেতে কবিরাজের কাছে গিয়ে এক তরুণী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) এ ঘটনা ঘটে। পরে রাতেই শহিদ মিয়া নামের কথিত ওই কবিরাজকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

 

এর আগে থানায় মামলা করেন ধর্ষণের শিকার তরুণীর মা। গ্রেপ্তার শহিদ মিয়াকে বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

 

মামলা সূত্রে জানা যায়, হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোনের সন্ধান পেতে মঙ্গলবার দুপুরে ওই তরুণী তার মায়ের সঙ্গে কথিত কবিরাজ শহিদ মিয়ার বাড়ি যান। এ সময় শহিদ মিয়া তরুণীর মাকে গোলাপজল ও গুল মরিচ আনতে দূরের একটি দোকানে পাঠান। তিনি বেরিয়ে গেলে সুযোগ বুঝে ওই তরুণীকে ধর্ষণ করেন শহিদ মিয়া।

 

নির্যাতিতা তরুণীর মা জানান, গোলাপজল ও গুল মরিচ নিয়ে এসে দেখেন তার মেয়ে কান্না করছে। পরে মেয়ের কাছে ঘটনার বিস্তারিত শুনে তাকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান এবং রাতে থানায় মামলা করেন।

 

জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান জানান, মামলা দায়েরের পর পরি শহিদ মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ (বুধবার) বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশে তাকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

কবিরাজের কাছে গিয়ে তরুণী ধর্ষণের শিকার

আপডেট সময় ০৩:২১:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোনের সন্ধান পেতে কবিরাজের কাছে গিয়ে এক তরুণী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) এ ঘটনা ঘটে। পরে রাতেই শহিদ মিয়া নামের কথিত ওই কবিরাজকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

 

এর আগে থানায় মামলা করেন ধর্ষণের শিকার তরুণীর মা। গ্রেপ্তার শহিদ মিয়াকে বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

 

মামলা সূত্রে জানা যায়, হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোনের সন্ধান পেতে মঙ্গলবার দুপুরে ওই তরুণী তার মায়ের সঙ্গে কথিত কবিরাজ শহিদ মিয়ার বাড়ি যান। এ সময় শহিদ মিয়া তরুণীর মাকে গোলাপজল ও গুল মরিচ আনতে দূরের একটি দোকানে পাঠান। তিনি বেরিয়ে গেলে সুযোগ বুঝে ওই তরুণীকে ধর্ষণ করেন শহিদ মিয়া।

 

নির্যাতিতা তরুণীর মা জানান, গোলাপজল ও গুল মরিচ নিয়ে এসে দেখেন তার মেয়ে কান্না করছে। পরে মেয়ের কাছে ঘটনার বিস্তারিত শুনে তাকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান এবং রাতে থানায় মামলা করেন।

 

জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান জানান, মামলা দায়েরের পর পরি শহিদ মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ (বুধবার) বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশে তাকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।