ঢাকা ০৯:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় উন্নত দেশগুলিকে প্রতি বছর ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদান করতে হবে…পরিবেশমন্ত্রী 

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:২৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ২৯৬ বার পড়া হয়েছে
মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, উন্নত দেশগুলোকে অবশ্যই প্রতি বছর ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদান করতে হবে যাতে জলবায়ু প্রশমন ও অভিযোজনের মধ্যে ৫০:৫০ ভারসাম্য থাকে।  অভিযোজন অর্থের পরিমাণ দ্বিগুণ করা হলে দুর্বল দেশগুলির অভিযোজন চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবে।
তিনি বলেন, অনেক স্বল্পোন্নত দেশ তাদের জাতীয় জলবায়ু অভিযোজন পরিকল্পনা প্রস্তুত করেছে অথবা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এখন ন্যাপ বাস্তবায়নের জন্য জরুরি ভিত্তিতে তহবিল প্রয়োজন।
বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সেনেগালের রাজধানী ডাকারে অনুষ্ঠিত এলডিসি মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বৈঠকে সেনেগালের মন্ত্রীসহ এলডিসি দেশগুলোর মন্ত্রী ও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ক্রমবর্ধমান অভিযোজন চাহিদা সমাধানের পাশাপাশি ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক নির্গমণ হ্রাসের তাগিদ দিয়ে যেতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন বন্ধ না হলে ক্ষয়-ক্ষতির মাত্রা বাড়তে থাকবে।  তিনি বলেন, আমাদের জরুরীভাবে প্রশমনের উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং বাস্তবায়নের মাত্রা বাড়াতে হবে। এটা ছাড়া আমরা কখনই ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার লক্ষ্য অর্জন করতে পারব না।  এই লক্ষ্যে, ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী নির্গমণ ২০১০ সালের তুলনায় ৪৫% কমাতে হবে।

মন্ত্রী বলেন, উন্নত দেশগুলিকে অবশ্যই বিশ্বব্যাপী প্রশমন প্রচেষ্টায় নেতৃত্ব দিতে হবে এবং উন্নত দেশগুলি বিশেষ করে জি-২০ দেশগুলিকেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় উন্নত দেশগুলিকে প্রতি বছর ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদান করতে হবে…পরিবেশমন্ত্রী 

আপডেট সময় ০৮:২৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২
মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, উন্নত দেশগুলোকে অবশ্যই প্রতি বছর ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদান করতে হবে যাতে জলবায়ু প্রশমন ও অভিযোজনের মধ্যে ৫০:৫০ ভারসাম্য থাকে।  অভিযোজন অর্থের পরিমাণ দ্বিগুণ করা হলে দুর্বল দেশগুলির অভিযোজন চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবে।
তিনি বলেন, অনেক স্বল্পোন্নত দেশ তাদের জাতীয় জলবায়ু অভিযোজন পরিকল্পনা প্রস্তুত করেছে অথবা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এখন ন্যাপ বাস্তবায়নের জন্য জরুরি ভিত্তিতে তহবিল প্রয়োজন।
বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সেনেগালের রাজধানী ডাকারে অনুষ্ঠিত এলডিসি মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বৈঠকে সেনেগালের মন্ত্রীসহ এলডিসি দেশগুলোর মন্ত্রী ও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ক্রমবর্ধমান অভিযোজন চাহিদা সমাধানের পাশাপাশি ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক নির্গমণ হ্রাসের তাগিদ দিয়ে যেতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন বন্ধ না হলে ক্ষয়-ক্ষতির মাত্রা বাড়তে থাকবে।  তিনি বলেন, আমাদের জরুরীভাবে প্রশমনের উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং বাস্তবায়নের মাত্রা বাড়াতে হবে। এটা ছাড়া আমরা কখনই ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার লক্ষ্য অর্জন করতে পারব না।  এই লক্ষ্যে, ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী নির্গমণ ২০১০ সালের তুলনায় ৪৫% কমাতে হবে।

মন্ত্রী বলেন, উন্নত দেশগুলিকে অবশ্যই বিশ্বব্যাপী প্রশমন প্রচেষ্টায় নেতৃত্ব দিতে হবে এবং উন্নত দেশগুলি বিশেষ করে জি-২০ দেশগুলিকেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।